|
|
|
|
|
২ জানুয়ারি কীভাবে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ GBP/USD পেয়ারের 1H চার্ট মঙ্গলবার, একটি হরাইজন্টাল চ্যানেলের মধ্যে GBP/USD পেয়ারের ট্রেডিং চলমান ছিল, যা 1.2502 এবং 1.2613 এর মধ্যে সীমাবদ্ধ, এবং নববর্ষের ছুটির প্রভাবে পরিলক্ষিত "ফ্ল্যাট" মুভমেন্টটি সম্প্রসারিত হয়েছে। EUR/USD পেয়ারের মতো, এই পেয়ারের মূল্য 1.2502 লেভেলটি টেস্ট করেছে, যা এই চ্যানেলের নিম্ন সীমা হিসেবে কাজ করছে। ফলস্বরূপ, এই লেভেল থেকে একটি বাউন্স এবং 1.2613 দিকে ব্রিটিশ পাউন্ডের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ ফ্ল্যাট মুভমেন্ট এখনও শেষ হয়নি। বর্তমানে, কোন গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট নেই, এবং নতুন বছর এবং বড়দিনের ছুটির পর মার্কেট সম্পূর্ণ স্থিতিশীল হতে আরও এক বা দুই সপ্তাহ সময় নিতে পারে। এখনও আগে থেকেই অনুমান করার সময় আসেনি যে ছুটির সময় শেষ হয়েছে এবং দ্রুত এই পেয়ারের মূল্যের প্রবণতাভিত্তিক মুভমেন্ট দেখা যাবে। GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট
GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের চার্টে দেখা যাচ্ছে যে মঙ্গলবার GBP/USD পেয়ারের বেশ এলোমেলো ট্রেডিং পরিলক্ষিত হয়েছে। 1.2547 লেভেলটি সারা দিন জুড়ে মূলত উপেক্ষা করা হয়েছিল। ফ্ল্যাট মার্কেটে, মধ্যবর্তী লেভেলের চেয়ে চ্যানেলের উপরের এবং নিম্ন সীমার উপর মনোযোগ দেওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। শেষ পর্যন্ত, মূল্য 1.2547 থেকে বাউন্স করে চ্যানেলের নিম্ন সীমায় পৌঁছেছে। তবে, এই সিগন্যাল থেকে লাভ করা কঠিন ছিল কারণ একই লেভেলের কাছে বেশ কয়েকটি ভুল সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। স্পষ্টতই, 31 ডিসেম্বর ট্রেডিংয়ের জন্য আদর্শ দিন ছিল না।
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘন্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, GBP/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের প্রধান পর্বটি সম্পন্ন হয়েছে এবং এখন কনসলিডেশন পরিলক্ষিত হচ্ছে। মমধ্যমেয়াদে, আমরা পাউন্ডের দরপতনের সম্ভাবনাকে সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করি, কারণ আমরা মনে করি এটিই একমাত্র যৌক্তিক ফলাফল। তবে, এটি উল্লেখযোগ্য যে দরপতনের ক্ষেত্রে পাউন্ড স্টার্লিং মার্কিন ডলারের বিপরীতে উল্লেখযোগ্য প্রতিরোধ প্রদর্শন করে। অতএব, এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতার প্রত্যাশা করা হলেও, টেকনিক্যাল সিগন্যালের উপর নির্ভর করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।ব্যাংক অব ইংল্যান্ড এবং ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের ফলাফল এই পেয়ারের মূল্যের আরও নিম্নমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনাকে সমর্থন করে। বৃহস্পতিবার, GBP/USD পেয়ার সম্ভবত 1.2502 থেকে 1.2613 এর মধ্যে অবস্থিত হরাইজন্টাল চ্যানেলের মধ্যে ট্রেডিং চালিয়ে যাবে। আজ সীমিত সংখ্যক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে এবং নতুন বছরের প্রথম কার্যদিবসে এই পেয়ারের দ্রুত দরপতনের প্রত্যাশা করা অতিরিক্ত আশাবাদী হবে। তা সত্ত্বেও, এই রেঞ্জের নিম্ন সীমার কাছে মূল্যের মুভমেন্ট নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, নিম্নলিখিত লেভেলগুলোর উপর ভিত্তি করে ট্রেডিং করা যেতে পারে: 1.2387, 1.2445, 1.2502–1.2508, 1.2547, 1.2633, 1.2680–1.2685, 1.2723, 1.2791–1.2798, 1.2848–1.2860, 1.2913, এবং 1.2980–1.2993। এছাড়াও, বৃহস্পতিবার, যুক্তরাজ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রে ডিসেম্বর মাসের ম্যানুফ্যাকচারিং বা উৎপাদন কার্যক্রমের দ্বিতীয় অনুমান সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। আমরা মনে করি এই প্রতিবেদনগুলোর প্রভাবে মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হবে না, যদি না প্রাথমিক অনুমান থেকে প্রকৃত ফলাফল উল্লেখযোগ্য বিচ্যুতি দেখা যায়।
Read more: https://ifxpr.com/4j1Pncy
|
|
|
|
|
|
|
|
|
৩ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট
বৃহস্পতিবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ার তীব্র দরপতনের সম্মুখীন হয়, নতুন বছরের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে এই পেয়ারের মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায়। এটি উল্লেখ করা গুরুত্বপূর্ণ যে ২ জানুয়ারিতে এই দরপতনের জন্য স্থানীয় পর্যায়ে কোন কারণ ছিল না। তবে, 2024 সালের পুরো সময়জুড়ে মৌলিক প্রেক্ষাপট ইউরো এবং পাউন্ডের উল্লেখযোগ্য দরপতনের ইঙ্গিত দিয়েছে, যা আমরা একাধিকবার উল্লেখ করেছি। নতুন বছর শুরু হওয়ার সাথে সাথে আমরা একটি পরিচিত প্রবণতা লক্ষ্য করছি: ইউরোর মূল্য কমছে, ডলারের মূল্য বাড়ছে, এবং এই ধরনের মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে যৌক্তিক হিসেবে বিবেচনা করা যায়। বৃহস্পতিবার জার্মানি, ইউরোজোন এবং যুক্তরাষ্ট্রের ম্যানুফ্যাকচারিং PMI-র দ্বিতীয় অনুমান প্রকাশিত হয়েছিল। তবে, এই প্রতিবেদনগুলোর প্রভাবে ইউরোর তীব্র দরপতন ঘটেনি; এগুলোর ফলাফল বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ ছিল না, এবং দ্বিতীয় অনুমানগুলো সাধারণত প্রাথমিক অনুমানের তুলনায় কম গুরুত্বপূর্ণ। বরং, আমরা 2024 সালের সেপ্টেম্বরে শুরু হওয়া প্রবণতার ধারাবাহিকতা লক্ষ্য করছি। ছুটির মৌসুমে মার্কেটে বিরতি নেয়া হয়েছিল এবং এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্য কয়েক সপ্তাহ ধরে একটি হরাইজন্টাল চ্যানেলে ছিল। এখন, সেই নিম্নমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হয়েছে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট
5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, বৃহস্পতিবার প্রায় শুরুতেই একটি সেল সিগন্যাল গঠিত হয়। মূল্য পূর্বে চিহ্নিত 1.0334–1.0359 এর গুরুত্বপূর্ণ রেঞ্জের নিচে নেমে যায়। এর পরে, ইউরোর মূল্য সহজেই 1.0269–1.0277 জোন অতিক্রম করে এবং প্রায় 1.0223 লেভেলে পৌঁছায় স্পর্শ করে। সুতরাং, মূল্য 1.0269 লেভেলের নিচে থাকা অবস্থায় যেকোনো সময় সেল ট্রেড ক্লোজ করা হলে সেটি উল্লেখযোগ্য মুনাফা নিয়ে আসত।
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্য ছুটিজনিত "ফ্ল্যাট রেঞ্জ" থেকে বেরিয়ে এসেছে। আমরা মনে করি যে মধ্য-মেয়াদে ইউরোর দরপতন পুনরায় শুরু হয়েছে এবং এই পেয়ারের মূল্য এখন প্যারিটি লেভেল (1.0000) এক ধাপ দূরে রয়েছে। পূর্বের মতো, ইউরোর মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণ দ্বারা সমর্থিত, যা মার্কিন ডলারের পক্ষে কাজ করছে। শুক্রবার, এই পেয়ারের মূল্য 1.0269–1.0277 রেঞ্জ থেকে রিবাউন্ড করতে পারে এবং নিম্নমুখী মুভমেন্ট চলমান থাকতে পারে। মূল্য এই এরিয়া ব্রেক করলে সেটি কারেকশনের সম্ভাবনা নির্দেশ করতে পারে। 5-মিনিট টাইমফ্রেমে, নিম্নলিখিত লেভেলগুলোর দিকে নজর রাখুন: 1.0269–1.0277, 1.0334–1.0359, 1.0433–1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, 1.0845–1.0851, এবং 1.0888–1.0896। শুক্রবার, মার্কিন ISM ম্যানুফ্যাকচারিং PMI প্রকাশিত হবে, যা কয়েক সপ্তাহের মধ্যে প্রথম তুলনামূলকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন। এই প্রতিবেদনটি সত্যিই গুরুত্বপূর্ণ এবং আমরা বছরের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে মার্কেটে ইতোমধ্যেই চরম অস্থিরতা লক্ষ্য করেছি, যা মূল প্রবণতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল।
Read more: https://ifxpr.com/40hxqzo
|
|
|
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিংয়ের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ, ৬ জানুয়ারি
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্টের বিশ্লেষণ বৃহস্পতিবারের তীব্র দরপতনের পরে শুক্রবার EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ধীরগতির ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন অব্যাহত ছিল। তবে, ইউরোর মূল্যের এই সাম্প্রতিক বৃদ্ধি মার্কেটে কোনো উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন নির্দেশ করে না; এটি শুধুমাত্র একটি কারেকশন বা পুলব্যাক, যা আরও বড় কিছুতে রূপান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। প্রতিটি প্রবণতার একসময় সমাপ্তি ঘটে, কিন্তু আপাতত বর্তমান বিয়ারিশ প্রবণতা শেষ হবে বলে মনে করার কোনো কারণ নেই। ছুটির সময়কালে, EUR/USD পেয়ার কার্যকরভাবে একটি কনসোলিডেশন পর্যায়ে ছিল, তবে এখন প্রবণতাভিত্তিক মুভমেন্ট পুনরায় শুরু হয়েছে। ২০২৪ সালের জুড়ে আমরা উল্লেখ করেছি যে, ইউরো $1.00–$1.02 রেঞ্জের মধ্যে ট্রেড করবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা প্রায়শই দেখা যাচ্ছে। শুক্রবার, মার্কিন ডলারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারত। একমাত্র উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন ISM ম্যানুফ্যাকচারিং PMI প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশা ছাড়িয়ে গিয়েছিল, যা মার্কেটে ডলার কেনার জন্য একটি কারণ প্রদান করেছিল। তবে, মার্কেটের ট্রেডাররা পরপর দ্বিতীয় দিনের মতো ইউরো বিক্রির জন্য প্রয়োজনীয় মোমেন্টাম হয়তো অর্জন করতে পারেনি। ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে প্রযুক্তিগত চিত্র এখনও আরও দরপতনের সম্ভাবনা নির্দেশ করে।ক্রিটিক্যাল লাইনের দিকে এই পেয়ারের মূল্যের কারেকশন হতে পারে এবং বিয়ারিশ প্রবণতা সম্ভবত অব্যাহত থাকবে। শুক্রবার, ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে শুধুমাত্র একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। ইউরোপীয় ট্রেডিং সেশনের সময়, মূল্য 1.0269 লেভেল থেকে রিবাউন্ড করে এবং দিনের শেষ নাগাদ ৩০ থেকে ৪০ পিপস বৃদ্ধি পায়। যদিও এটি কোন উল্লেখযোগ্য মুভমেন্ট ছিল না, এটি কেবল সহজে লাভ করার একটি সুযোগ প্রদান করেছিল। সারাদিনে আর কোনো ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়নি। এছাড়াও, সোমবার এবং মঙ্গলবার এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে, যেখানে মূল্য 1.0340 লেভেলে পৌঁছাতে পারে, যেখানে ক্রিটিক্যাল লাইন কিজুন-সেন অবস্থিত।
COT রিপোর্ট ২৪ ডিসেম্বর প্রকাশিত সর্বশেষ কমিটমেন্ট অব ট্রেডার্স (সিওটি) রিপোর্ট অনুযায়ী, নন-কমার্শিয়াল ট্রেডারদের অবস্থানে পরিবর্তন পরিলক্ষিত হয়েছে। যদিও তাদের নেট পজিশনের সংখ্যা বেশ দীর্ঘ সময়ের জন্য ঊর্ধ্বমুখী ছিল, বিক্রেতারা সম্প্রতি মার্কেটে আধিপত্য বিরাজ করছে। দুই মাস আগে, কমার্শিয়াল ট্রেডারদের শর্ট পজিশনের সংখ্যা বেড়েছে, যার ফলে দীর্ঘ সময়ের মধ্যে প্রথমবারের মতো নেট পজিশনের সংখ্যা নেতিবাচক হয়েছে। এটি এই ইঙ্গিত দেয় যে এখন ইউরো কেনার চেয়ে বেশি বেশি বিক্রি করা হচ্ছে। আমরা এখনও ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি ঘটাতে পারে এমন কোন মৌলিক কারণ দেখতে পাচ্ছি না। বেশ অনেক দিন ধরেই, প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণ এই ইঙ্গিত দেয় যে এই পেয়ারের মূল্য কনসলিডেশন জোনে রয়েছে, যা মার্কেটে সাইডওয়েজ মুভমেন্ট সৃষ্টি করছে। সাপ্তাহিক টাইমফ্রেমে, এটা স্পষ্ট যে ডিসেম্বর 2022 থেকে, 1.0448 এবং 1.1274 এর মধ্যে এই কারেন্সি পেয়ারের ট্রেড করা হচ্ছে। যাইহোক, সম্প্রতি এই পেয়ারের মূল্য 1.0448 এর লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ায় আরও দরপতনের নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে।
EUR/USD পেয়ারের 1H চার্টের বিশ্লেষণ ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হয়েছে। আমরা মনে করি যে এই দরপতন মধ্যমেয়াদে চলমান থাকবে। ফেডারেল রিজার্ভ ২০২৫ সালে মাত্র ১ থেকে ২ বার সুদের হার কমানোর পরিকল্পনা করছে, যা ট্রেডারদের বর্তমান প্রত্যাশার তুলনায় আরও হকিশ বা কঠোর অবস্থান নির্দেশ করে। ইউরোর উল্লেখযোগ্য শক্তিশালী হওয়ার কোনো যৌক্তিক কারণ আমরা দেখতে পাচ্ছি না। ৬ জানুয়ারির জন্য আমরা ট্রেডিংয়ের জন্য নিম্নলিখিত লেভেলগুলোকে তুলে ধরছি - 1.0195, 1.0269, 1.0340-1.0366, 1.0485, 1.0585, 1.0658-1.0669, 1.0757, 1.0797, 1.0843, 1.0889, এবং সেনকৌ স্প্যান বি লাইন (1.0440) এবং কিজুন-সেন লাইন (1.0342) রয়েছে। মনে রাখবেন যে ইচিমোকু সূচকের লাইনগুলো দিনের বেলা অবস্থান পরিবর্তন করতে পারে, যা ট্রেডিং সিগন্যাল সনাক্ত করার সময় বিবেচনা করা উচিত। সিগন্যালটি ভুল প্রমাণিত হলে সম্ভাব্য লোকসানের হাত থেকে সুরক্ষা পেতে এই পেয়ারের মূল্য নির্ধারিত দিকে 20 পিপস মুভমেন্টের পর ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করুন। আজ দিনের প্রধান প্রতিবেদন হবে জার্মানির মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন, যা আগামীকাল প্রকাশিতব্য ইউরোজোন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের পূর্বাভাস নির্ধারণে সহায়ক হতে পারে। তবে, জার্মানির মুদ্রাস্ফীতির প্রতিবেদন মার্কেটে সীমিত প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা হচ্ছে। তেমনি, জার্মানি, ইউরোপীয় ইউনিয়ন, এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরিষেবা খাতের PMI-এর দ্বিতীয় অনুমান সংক্রান্ত প্রতিবেদনের প্রভাবেও ট্রেডারদের থেকে শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া প্রত্যাশা করা হচ্ছে না। সামগ্রিকভাবে, ক্রিটিক্যাল লাইনের দিকে এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের পুনরুদ্ধার অব্যাহত থাকতে পারে।
চার্টের সূচকসমূহের বর্ণনা: মূল্যের সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হচ্ছে গাঢ় লাল লাইন, যার কাছাকাছি মুভমেন্ট শেষ হতে পারে। এগুলো ট্রেডিং সিগন্যাল প্রদান করে না। কিজুন-সেন এবং সেনকৌ স্প্যান বি লাইন হল ইচিমোকু সূচকের লাইন, যা 4-ঘন্টা থেকে এক ঘন্টার চার্টে সরানো হয়েছে। এগুলো শক্তিশালী লাইন। এক্সট্রিম লেভেল হল হালকা লাল লাইন যেখান থেকে মূল্য আগে বাউন্স করেছে। এগুলো ট্রেডিং সিগন্যাল প্রদান করে। হলুদ লাইন হল ট্রেন্ড লাইন, ট্রেন্ড চ্যানেল এবং অন্য কোন প্রযুক্তিগত নিদর্শন। COT চার্টে সূচক 1 প্রতিটি শ্রেণীর ট্রেডারদের নেট পজিশনের আকার প্রতিফলিত করে,
Read more: https://ifxpr.com/3DIqzGB
|
|
|
৭ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে, যা শুক্রবার শুরু হওয়া মোমেন্টামের উপর ভিত্তি করে আরও শক্তিশালী হয়েছে। বৃহস্পতিবারের দরপতনের পর শুক্রবারের মুভমেন্টকে একটি সাধারণ কারেকটিভ রিবাউন্ড হিসাবে দেখা যেতে পারে। তবে, সোমবারের ট্রেডিং কার্যক্রম সামগ্রিকভাবে মার্কেটের প্রেক্ষাপটের সাথে কম প্রাসঙ্গিক মনে হচ্ছে। আগে উল্লেখ করা হয়েছে, গত তিন দিনের মুভমেন্টগুলো কোন স্পষ্ট যৌক্তিকতা ছাড়াই ঘটেছে। বিশেষ করে, যদিও ইউরো কেনার জন্য কিছু কারণ ছিল, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন—জার্মানির মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছিল—যা ইউরোর মূল্যের তীব্র বৃদ্ধির পরে প্রকাশিত হয়। এটি আমাদের দুটি সম্ভাবনার দিকে নিয়ে যায়: হয় এই প্রতিবেদনটি ইউরোর বৃদ্ধিতে প্রভাবিত করেনি, অথবা মার্কেটের প্রধান প্লেয়াররা এর গুরুত্ব আগেই জানত, যা সাধারণ ট্রেডারদের জন্য এই মুভমেন্টকে আগে থেকেই অনুমান করা কঠিন করে তোলে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট সোমবার ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে ইউরোর ট্রেডিং সিগন্যালগুলো বেশ শক্তিশালী ছিল, যা পুরো দিনের মুভমেন্টকে প্রতিফলিত করে। প্রথমত, মূল্য 1.0334 থেকে 1.0359 রেঞ্জটি ব্রেক করে যায়, এরপর মূল্য 1.0433 লেভেলটি টেস্ট করে এবং সেখান থেকে তিনবার রিবাউন্ড করে। এটি নতুন ট্রেডারদের প্রথমে লং পজিশন এবং পরবর্তীতে শর্ট পজিশন ওপেন করার সুযোগ দেয়। সেল সিগন্যাল তৈরি হওয়ার প্রায় এক ঘণ্টা পর, মূল্য আবার 1.0359 লেভেলে ফিরে যায় এবং পুনরায় রিবাউন্ড করে। এটি লং পজিশন ওপেন করার সুযোগ দেয়। তিনটি ট্রেডই লাভজনকভাবে ছিল।
মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্য ছুটিজনিত "ফ্ল্যাট রেঞ্জ" থেকে বেরিয়ে এসেছে, প্রথমে দরপতন এবং পরে মূল্য তীব্রভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা আশা করছি যে মধ্যমেয়াদে ইউরোর মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হবে, যেখানে প্যারিটির লেভেল বেশি দূরে নেই। মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনও মার্কিন ডলারকে সমর্থন করছে, যা ইউরোর আরও দরপতনের সম্ভাবনা নির্দেশ করে। মঙ্গলবার এই পেয়ারের মূল্য 1.0451 লেভেল টেস্ট করার চেষ্টা করতে পারে, যেহেতু একটি নতুন কারেকশন শুরু হয়েছে। যদি মূল্য এই লেভেলের উপরে স্থিতিশীল হয়, তাহলে কারেকশন দীর্ঘ সময়ের জন্য অব্যাহত থাকতে পারে। ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে, নিম্নলিখিত লেভেলগুলো বিবেচনা করা উচিত: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851। মঙ্গলবার ইউরোজোনে বেকারত্ব এবং মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন মূল গুরুত্ব বহন করবে। এদিকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ISM পরিষেবা সংক্রান্ত PMI এবং JOLTs জব ওপেনিং সহ গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে।
Read more: https://ifxpr.com/4a5GM4M
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৮ জানুয়ারি
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0386 এর লেভেলে পৌঁছায়, যা ইউরোর মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি ইউরো বিক্রি না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম এবং নিম্নমুখী মুভমেন্ট কাজে লাগাতে পারিনি। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল ডলারের চাহিদা বাড়াচ্ছে, যার ফলে ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের ক্রেতারা মূল্যকে স্থানীয় সর্বোচ্চ লেভেলের আশেপাশে দৃঢ়ভাবে স্থিতিশীল করতে পারছে না। আজ, জার্মানি থেকে প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশের প্রত্যাশার কারণে ইউরো/ডলার পেয়ারের উপর চাপ অব্যাহত থাকতে পারে। জার্মানিতে খুচরা বাণিজ্যের পরিমাণ পরিবর্তন এবং ইন্ডাস্ট্রিয়াল অর্ডার সম্পর্কিত প্রতিবেদনের হতাশাজনক পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে, যা ইউরোর আরও বড় মাত্রার বিক্রয় চাপ সৃষ্টি করতে পারে। জার্মানিতে খুচরা বাণিজ্যের পরিমাণ হ্রাস ভোক্তাদের চাহিদা কমার ইঙ্গিত দেয়, যা সম্ভবত উচ্চ মুদ্রাস্ফীতি এবং ক্রয় ক্ষমতার হ্রাসের কারণে ঘটেছে। এই পরিস্থিতি অর্থনীতির উপর চাপ সৃষ্টি করে, কারণ অভ্যন্তরীণ চাহিদা প্রবৃদ্ধির একটি গুরুত্বপূর্ণ চালক। তদ্ব্যতীত, ইন্ডাস্ট্রিয়াল অর্ডারের পতন উৎপাদন কার্যক্রমে মন্দার ইঙ্গিত দেয়, যা দেশটির রপ্তানিকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে—যা ঐতিহ্যগতভাবে জার্মানির অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। জার্মানির অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রায়ই ইউরোজোন জুড়ে সম্ভাব্য সংকটের সতর্ক সংকেত হিসেবে দেখা হয়, যা ইউরোর মূল্যকে প্রভাবিত করে। আজকের ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0394-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0363-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0394 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। শুধুমাত্র প্রকাশিতব্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশের পরেই দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির উপর নির্ভর করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0345-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0363 এবং 1.0394-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0345-এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0314-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোনো মুহূর্তে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে৷ পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0363-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0345 এবং 1.0314-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
চার্টে কী আছে: হালকা সবুজ লাইন: এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট ক্রয়ের জন্য এন্ট্রি প্রাইস। গাঢ় সবুজ লাইন: টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করার জন্য সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা, কারণ এই লেভেলের উপরে আরও দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই। হালকা লাল লাইন: এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট বিক্রয়ের জন্য এন্ট্রি প্রাইস। গাঢ় লাল লাইন:টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করার জন্য সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা, কারণ এই লেভেলের নিচে আরও দরপতনের সম্ভাবনা নেই। MACD সূচক: মার্কেটে এন্ট্রি করার সময়, ওভারবট এবং ওভারসোল্ড জোন চিহ্নিত করা গুরুত্বপূর্ণ। নতুন ফরেক্স ট্রেডারদের জন্য গুরুত্বপূর্ন পরামর্শ: মার্কেটে এন্ট্রির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় খুব সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক প্রতিবেদন প্রকাশের আগে, মূল্যের তীব্র ওঠানামা এড়াতে ট্রেডিং না করাই উচিত। সংবাদ প্রকাশের সময় ট্রেড করলে, ঝুঁকি কমাতে সর্বদা স্টপ-লস অর্ডার সেট করুন। স্টপ-লস অর্ডার বা মানি ম্যানেজমেন্টের কৌশল ছাড়াই ট্রেড করলে আপনার ডিপোজিট দ্রুত শেষ হয়ে যেতে পারে, বিশেষ করে বড় ভলিউমে ট্রেড করার সময়। সফলভাবে ট্রেড করার জন্য ট্রেডিংয়ের একটি স্পষ্ট পরিকল্পনা থাকতে হবে, ঠিক যেমনটি আমি এই নিবন্ধে প্রদর্শন করেছি। বর্তমান বাজার পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংয়ের স্বতঃস্ফূর্ত সিদ্ধান্ত দৈনিক ভিত্তিতে ট্রেড করা যেকোন নতুন ট্রেডারের জন্য সহজাতভাবে লোকসান বয়ে নিয়ে আসতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/3DM8reY
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৯ জানুয়ারি
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে যাওয়া শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0305 এর লেভেলে পৌঁছায়, যা ইউরো কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছে। ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য 20 পিপসের বেশি বেড়েছে। গতকাল প্রকাশিত ডিসেম্বর মাসের ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের মিনিট বা কার্যবিবরণী ডলারকে বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের বিপরীতে সমর্থন যুগিয়েছে। এটি একরকম স্পষ্ট যে ফেড মনে করে ধীরগতিতে সুদের হার কমানো উপযুক্ত হতে পারে। ফেডের অনেক নীতিনির্ধারক মনে করেন যে সুদের হার কমানো চালিয়ে যাওয়া উচিত, তবে তা আরও পরিমিত মাত্রায় করা উচিত। ফেডের সদস্যরা ট্রাম্পের নীতির কারণে সৃষ্ট মুদ্রাস্ফীতির প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এবং বলেছেন যে এই অনিশ্চয়তার কারণে ধীর গতিতে সুদের হার কমানো যুক্তিযুক্ত। এই কারণগুলো শেষ পর্যন্ত ডলারকে সমর্থন করেছে। আজ প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনে জার্মানির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ধীর হওয়ার বিষয়ে উদ্বেগ বাড়ার কারণে ইউরোর দুর্বলতা আরও বৃদ্ধি পেতে পারে। বিনিয়োগকারীরা ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ECB) দ্বারা আর্থিক নীতিমালার আরও নমনীয়করণের ঝুঁকি মূল্যায়ন করবেন, বিশেষত মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফলের অবনতির আলোকে। যদি ইউরোজোনের খুচরা বিক্রয় এবং জার্মানির শিল্প উৎপাদনের পরিসংখ্যানের ফলাফল পূর্বাভাসের চেয়ে কম হয়, তবে এটি ইউরোর উপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে। এছাড়াও, ট্রেডাররা ইসিবির প্রতিনিধিদের বক্তব্য ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করবে, কারণ এগুলো ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে ধারণা দিতে পারে। আজকের দৈনিক ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #১: আজ যখন মূল্য 1.0354-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0317-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0354 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। শুধুমাত্র প্রকাশিতব্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশের পরেই দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির উপর নির্ভর করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #২: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0295-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0317 এবং 1.0354 স্তরের দিকে উত্থান আশা করা যেতে পারে।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #১: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0295-এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0262-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোনো মুহূর্তে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #২: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0317-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0295 এবং 1.0262-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4gMstEK
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১০ জানুয়ারি
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0317 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি ইউরো কেনার সিদ্ধান্ত নেইনি, এবং অন্য কোন এন্ট্রি পয়েন্টও পাওয়া যায়নি। গতকাল ফেডারেল রিজার্ভের কর্মকর্তাদের মন্তব্য মার্কিন ডলারের চাহিদাকে সমর্থন যুগিয়েছে। মিশেল বোম্যান উল্লেখ করেছেন যে মুদ্রাস্ফীতি এখনও উচ্চস্তরে রয়েছে এবং এর পুনরুত্থানের ঝুঁকি রয়েছে। তিনি বিশ্বাস করেন যে যতক্ষণ না মুদ্রাস্ফীতি পরিস্থিতি স্থিতিশীল হয় ততক্ষণ ডিসেম্বর মাসই সুদের হার কমানোর শেষ মাস হওয়া উচিত। প্যাট্রিক হার্কারও উল্লেখ করেছেন যে মুদ্রাস্ফীতি 2% এ নামিয়ে আনতে প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সময় লাগবে এবং তিনি পরামর্শ দিয়েছেন যে বর্তমান অনিশ্চয়তার মধ্যে সুদের হার হ্রাসের ব্যাপারে ফেডের সাময়িক বিরতি নেওয়ার কথা বিবেচনা করা উচিত। আজ সকালে ইউরোজোন থেকে উল্লেখযোগ্য কোন প্রতিবেদন প্রকাশের কথা নেই, তবে ফ্রান্সের ভোক্তা ব্যয়ের পরিবর্তন, শিল্প উৎপাদন এবং ইতালির খুচরা বিক্রয়ের পরিসংখ্যান উপেক্ষা করা উচিত নয়। শুধুমাত্র এই প্রতিবেদনগুলোর খুব দুর্বল ফলাফলই মার্কিন শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের আগে মার্কেটে ইউরো বিক্রয়ের চাপ সৃষ্টি করতে পারে। আজকের দৈনিক ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0322-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0298-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0322পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। শুধুমাত্র প্রকাশিতব্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশের পরেই দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্যের বুলিশ প্রবণতা দেখা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0278-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0298 and 1.0322-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0278-এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0253-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোনো মুহূর্তে এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0298-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0278 and 1.0253-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4aaTD5M
|
|
|
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিংয়ের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ, ১৩ জানুয়ারি
EUR/USD পেয়ারের 5-মিনিটের চার্টের বিশ্লেষণ শুক্রবার EUR/USD পেয়ার তীব্র দরপতনের শিকার হয়, এবং মাত্র পাঁচ মিনিটের মধ্যে পুরো দরপতন ঘটে। নন-ফার্ম পেরোল এবং বেকারত্ব সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশের পর, ইউরোর মূল্য প্রায় 100 পিপস কমে যায়। তবে, আরও সঠিকভাবে বলতে গেলে, এই সময়ে ডলার 100 পিপস শক্তিশালী হয়। ইউরোর ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এটি মূলত মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক সমর্থনের উপর নির্ভর করতে পারে না। সুতরাং, যেকোনো সমর্থন প্রযুক্তিগত কারণ থেকেই আসতে হবে। শুক্রবারের ট্রেডিংয়ে, এই পেয়ারের মূল্য পূর্ববর্তী স্থানীয় নিম্ন লেভেলের নিচে যেতে ব্যর্থ হয়েছে, যা ইঙ্গিত দেয় যে মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও 1.0230 লেভেলের নিচে এই পেয়ারের বিক্রির জন্য প্রস্তুত নয়। যদিও এটি কাকতালীয় হতে পারে, তবে এটি একটি সম্ভাব্য কনসোলিডেশনের ইঙ্গিতও দিতে পারে। 4-ঘন্টার টাইমফ্রেমে দেখা যাচ্ছে, মার্কেটে ফ্ল্যাট মুভমেন্টের সম্ভাবনা রয়েছে, যেখানে ফ্ল্যাট রেঞ্জের নিচের সীমানা 1.0230 এবং উপরের সীমানা 1.0430 হতে পারে। শুক্রবার প্রকাশিত ডিসেম্বরের ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে ভালো ছিল, এবং বেকারত্বের হার প্রত্যাশার চেয়ে কম ছিল। এটি ট্রেডারদের ডলার কেনার জন্য প্রয়োজনীয় সমর্থন দিয়েছে, যারা গত তিন মাস ধরে ধারাবাহিকভাবে ডলার ক্রয়ের প্রবণতা বজায় রেখেছে। এই প্রেক্ষাপটে, ইউরোর এত কম দরপতন হওয়াই আশ্চর্যের বিষয়। যদিও শুক্রবার এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট বেশ তীব্র ছিল, তবে দরপতন এতটাই আকস্মিক ছিল যে কার্যকর ট্রেডিংয়ের সুযোগ খুব কম ছিল। 4-ঘন্টার টাইমফ্রেমে যারা আগাম শর্ট পজিশনে এন্ট্রি করেছিলেন, তারা ভালো ফল পেয়েছেন। তবে, 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, মার্কিন প্রতিবেদনের ফলাফলের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানানোর খুব কম সুযোগ ছিল। একমাত্র কার্যকর ট্রেড ছিল 1.0269 লেভেল থেকে দুটি রিবাউন্ড, যা থেকে মুনাফা করা সম্ভব ছিল।
COT রিপোর্ট ৩১ ডিসেম্বরে প্রকাশিত সর্বশেষ কমিটমেন্ট অব ট্রেডার্স (COT) রিপোর্টে ইঙ্গিত পাওয়া গেছে যে নন-কমার্শিয়াল ট্রেডারদের নেট পজিশন এখন বুলিশ রয়েছে। তবে, সম্প্রতি বিয়ারিশ ট্রেডাররা আধিপত্য বিস্তার করেছে। দুই মাস আগে, প্রফেশনাল ট্রেডারদের শর্ট পজিশনের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে গিয়েছিল, যার ফলে দীর্ঘ সময় পর প্রথমবারের মতো নেট পজিশনের নেগেটিভ মান দেখা গিয়েছে। এই পরিবর্তন এই ইঙ্গিত দেয় যে ইউরো বেশি বিক্রি করা হচ্ছে এবং কম কেনা হচ্ছে। আমরা এখনও ইউরোর দর বৃদ্ধির জন্য কোনো মৌলিক প্রভাবক চিহ্নিত করতে পারিনি। প্রযুক্তিগত দৃষ্টিকোণ থেকে, EUR/USD পেয়ার দীর্ঘ সময় ধরে কনসোলিডেশন পর্যায়ে রয়েছে। সাপ্তাহিক টাইমফ্রেমে, ডিসেম্বর 2022 থেকে ইউরো 1.0448 এবং 1.1274 লেভেলের মধ্যে ট্রেড করেছে। 1.0448 লেভেল ব্রেকের ফলে আরও দরপতনের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এছাড়াও, COT রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে যে লাল এবং নীল লাইন একে অপরকে অতিক্রম করেছে, যা মার্কেটে বিয়ারিশ প্রবণতা নির্দেশ করে। সর্বশেষ সাপ্তাহিক রিপোর্ট অনুযায়ী, নন-কমার্শিয়াল ট্রেডারদের লং পজিশনের সংখ্যা 9,300 বৃদ্ধি পেয়েছে, যখন শর্ট পজিশনের সংখ্যা 10,400 বেড়েছে, যার ফলে নেট পজিশনের সংখ্যা 1,100 হ্রাস পেয়েছে।
EUR/USD পেয়ারের 1H চার্টের বিশ্লেষণ ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, আবারও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের তিন মাসব্যাপী নিম্নমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু করার প্রচেষ্টা পরিলক্ষিত হচ্ছে। আমরা মনে করি যে মধ্যমেয়াদে এই পেয়ারের দরপতন অব্যাহত থাকবে। ফেডারেল রিজার্ভ 2025 সালে মাত্র একবার বা দুবার সুদের হার কমাবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা ট্রেডারদের প্রত্যাশার চেয়ে অধিক হকিশ বা কঠোর অবস্থান। আমরা মনে করি যে ইউরোর মূল্যের উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধিকে সমর্থন করার জন্য কোনো মৌলিক কারণ নেই। এই পেয়ারের মূল্য ইচিমোকু সূচকের লাইনগুলোর নিচে থাকার ফলে এখনও বিয়ারিশ প্রবণতা বিরাজ করছে। আজকের গুরুত্বপূর্ণ ট্রেডিং লেভেলগুলো হলো: 1.0195, 1.0269, 1.0340–1.0366, 1.0461, 1.0524, 1.0585, 1.0658–1.0669, 1.0757, 1.0797, 1.0843, এবং 1.0889। এছাড়াও, সেনকৌ স্প্যান বি লাইন (1.0342) এবং কিজুন-সেন (1.0325) লাইনের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। মনে রাখবেন যে ইচিমোকু সূচকের লাইনগুলো দিনের বেলা অবস্থান পরিবর্তন করতে পারে, যা ট্রেডিং সিগন্যাল সনাক্ত করার সময় বিবেচনা করা উচিত। সিগন্যালটি ভুল প্রমাণিত হলে সম্ভাব্য লোকসানের হাত থেকে সুরক্ষা পেতে এই পেয়ারের মূল্য নির্ধারিত দিকে 20 পিপস মুভমেন্টের পর ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করুন। সোমবার ইউরোজোন বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। যদি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন চলমান থাকে, তবে 1.0430 লেভেলের দিকে একটি হরাইজন্টাল চ্যানেলের মধ্যে মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে। বিপরীতে, যদি 1.0230 লেভেল ব্রেকের জন্য নতুন প্রচেষ্টা দেখা যায়, তবে এটি মার্কেটের ট্রেডারদের এই পেয়ার বিক্রি করার প্রস্তুতি নির্দেশ করবে।
Read more: https://ifxpr.com/4jeCegE
|
|
|
১৪ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার, অবশেষে EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের লক্ষণ শুরু হয়েছে। তবে, ইউরোর আরও একটি দরপতনের মধ্য দিয়ে দৈনিন ট্রেডিং শুরু হয়েছিল, যা কিছুটা অপ্রত্যাশিত ছিল। যদিও এই দরপতন খুব বেশি ছিল না, এটি ইউরোপীয় মুদ্রার আরও একটি দুর্বলতা প্রদর্শন করেছিল। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু হয়, তবে প্রাথমিক রেজিস্ট্যান্স লেভেল এই মুভমেন্টকে থামিয়ে দেয়। বিগত চার মাস ধরে ইউরোর মূল্য ধারাবাহিকভাবে দরপতনের শিকার হচ্ছে এবং মূল্য ইতোমধ্যেই 2024-এর জন্য নির্ধারিত প্রধান টার্গেট এরিয়ায় পৌঁছেছে। তাই এখন একটি কারেকশন শুরু হওয়া যৌক্তিক মনে হচ্ছে। তবে এটি পুরোপুরিভাবে বাজার পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে। যদি ইউরোর কোনো ক্রেতা না থাকে, তবে কারেকশন শুরু হওয়ার সম্ভাবনা নেই, যদিও এটি প্রয়োজনীয় হয়ে পড়েছে। এটি উল্লেখযোগ্য যে, গতকাল এই পেয়ারের মূল্যের উত্থান বা দরপতনের জন্য কোনো স্থানীয় কারণ ছিল না, কারণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক এবং মৌলিক ক্যালেন্ডার প্রায় ফাঁকা ছিল।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট সোমবার 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে দুটি সেল সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। প্রথমে, মূল্য 1.0223 লেভেলের নিচে নেমে যায় এবং পরে নিচে থেকে রিবাউন্ড করে। উভয় ক্ষেত্রেই এই পেয়ারের মূল্য নিকটতম টার্গেট লেভেলে পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছিল, যার অর্থ উভয় ট্রেডই স্টপ লস ব্যবহার করে ব্রেকইভেনে বন্ধ করা যেত। সোমবার রাতে, কোনো সুস্পষ্ট কারণ ছাড়াই এই পেয়ারের মূল্য হঠাৎ বেড়ে যায়, তবে মূল্য 1.0269-1.0277 রেঞ্জ থেকে রিবাউন্ড করে। এটি নির্দেশ করে যে আজ ইউরোর আরও একবার দরপতন হতে পারে।
মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের এখনও নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে। আমরা মনে করি যে মাঝারি মেয়াদে ইউরোর দরপতন পুনরায় শুরু হয়েছে এবং ডলারের সাথে প্যারিটির লেভেলে পৌঁছানোর জন্য খুব বেশি দূরত্ব বাকি নেই। ইউরোর আরও দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে কারণ মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট মার্কিন ডলারকে সমর্থন করে চলেছে। মঙ্গলবার তুলনামূলকভাবে এই পেয়ারের মূল্যের শান্ত মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে, তবে এটি মনে রাখা জরুরি যে নিম্নমুখী প্রবণতা, বিশেষত গত তিন মাসের স্থানীয় নিম্নমুখী প্রবণতা, এখনও অটুট রয়েছে। মার্কেটের ট্রেডাররা এখনও এই পেয়ার বিক্রি করে চলেছে, এমনকি মার্কিন শ্রমবাজার এবং বেকারত্ব সংক্রান্ত উল্লেখযোগ্যপ্রতিবেদনও ছাড়াও এই পরিস্থিতি পরিলক্ষিত হচ্ছে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে নিম্নলিখিত গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো বিবেচনা করুন: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। মঙ্গলবারের একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হলো যুক্তরাষ্ট্রের উৎপাদক মূল্য সূচকের (PPI) প্রকাশনা। যদিও আমরা এই প্রতিবেদনটিকে খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করি না, তবে মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমানে এমন দিনেও সক্রিয়ভাবে ট্রেড করতে প্রস্তুত রয়েছে, যেদিন নির্ধারিত কোনো ইভেন্ট নেই।
Read more: https://ifxpr.com/3CgaWpi
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১৫ জানুয়ারি
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0245 এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি ইউরো বিক্রি করার সিদ্ধান্ত নিইনি। এর কিছুক্ষণ পরে, 1.0245 লেভেল আবার টেস্ট করা হয়, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড অঞ্চলে ছিল, যার ফলে পরিকল্পনা #2 প্রয়োগ করে ইউরো ক্রয় হয় এবং এতে এই পেয়ারের মূল্যের 50 পিপের বেশি বৃদ্ধি ঘটে। ট্রেডাররা মার্কিন বাণিজ্য নীতির সম্ভাব্য পরিবর্তনের দিকে মনোনিবেশ করছে। ট্রাম্পের ধাপে ধাপে শুল্ক আরোপ নিয়ে স্পষ্ট কোন বিবৃতি না আসায় অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে, যা ইউরোকে শক্তিশালী করেছে এবং ডলারকে দুর্বল করেছে। তদুপরি, মার্কিন প্রডিউসার প্রাইস ইনডেক্স বা উৎপাদক মূল্য সূচক (PPI) প্রত্যাশার চেয়ে দুর্বল হওয়ায় ডলার আরও চাপের মুখে পড়েছে। সামগ্রিক অস্থিরতা সত্ত্বেও, ইউরো অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক সমস্যাগুলোর কারণে চাপের মধ্যে রয়েছে, যেমন ধীর প্রবৃদ্ধি এবং নিম্ন মুদ্রাস্ফীতি। তবে, বাণিজ্য নীতির সঙ্গে সম্পর্কিত স্বল্পমেয়াদী কারণগুলো সাময়িকভাবে ইউরোকে ডলারের তুলনায় কিছুটা সুবিধা দিতে পারে। এছাড়াও, ট্রেডাররা ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের মন্তব্যের জন্য অপেক্ষা করছে, যা এই পেয়ারের মূল্যের অতিরিক্ত ওঠানামা সৃষ্টি করতে পারে। আজ প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনগুলোর মধ্যে রয়েছে ইতালির কনজিউমার প্রাইস ইনডেক্স বা ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) এবং জার্মানির হোলসেল প্রাইস ইনডেক্স বা পাইকারি মূল্য সূচক, যা ইউরোর ক্রেতাদের উল্লেখযোগ্য সমর্থন দেওয়ার সম্ভাবনা কম। ইতালির CPI ভোক্তা মূল্য সূচকের প্রবণতার ওপর অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করবে এবং মুদ্রাস্ফীতির চাপ নির্দেশ করতে পারে। যদি এই প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে ঊর্ধ্বমুখী হয়, তবে এটি ইসিবি-কে সুদের হার সংক্রান্ত নীতিমালা সমন্বয় করার চাপ বাড়াতে পারে, যা পরোক্ষভাবে ইউরোকে সমর্থন করবে। অন্যদিকে, জার্মানির পাইকারি মূল্য সূচক উৎপাদক পর্যায়ে সরবরাহ এবং চাহিদার ব্যাপারে আলোকপাত করবে। পাইকারি মূল্য সূচকের পতন মন্থর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি নির্দেশ করতে পারে, যা ইউরোর ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এটি উল্লেখ করা গুরুত্বপূর্ণ যে ইউরোর মূল্য মার্কিন অর্থনৈতিক নীতিমালার দ্বারা প্রভাবিত হয়, যেখানে ফেডারেল রিজার্ভের পদক্ষেপগুলো ইউরোর মূল্যের গতিশীলতায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর বেশি মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0344-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0309-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0344 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলেই ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0290-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0309 এবং 1.0344-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0290 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0253-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0309-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0290 এবং 1.0253-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/42kkKJP
|
|
|
১৬ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
বুধবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বুধবার EUR/USD পেয়ারের মূল্যের উল্লেখযোগ্য ভোলাটিলিটি পরিলক্ষিত হয়েছে। প্রাথমিকভাবে, মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশের জন্য অপেক্ষা করার সময় এই পেয়ারের মূল্য স্থবির ছিল। এই প্রতিবেদন প্রকাশের পর, এই পেয়ারের মূল্য তীব্রভাবে বৃদ্ধি পায়, যদিও মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফল ডলারের জন্য সুস্পষ্টভাবে নেতিবাচক ছিল না। তবে, এক ঘণ্টার মধ্যেই ইউরো আবার তীব্র দরপতনের শিকার হয়য়। সাম্প্রতিক এই মুভমেন্ট এই ইঙ্গিত দেয় যে মার্কেটে আরেকটি কারেকশন হয়েছে, যা সম্ভবত গতকাল শেষ হয়েছে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, গত সাড়ে তিনমাস ধরে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে, এবং গত ১৬ বছর ধরে সামগ্রিক নিম্নমুখী প্রবণতা বিদ্যমান। তাই, এই পেয়ারের আরও দরপতনের প্রত্যাশা করা যৌক্তিক। মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের ব্যাপারে, যদিও ব্যাখ্যাটি ভিন্ন মনে হতে পারে, আমরা মনে করি মূল বিষয় হলো মার্কিন ভোক্তা মূল্য সূচক টানা তিন মাস ধরে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এটি পূর্বের অনুমান অনুযায়ী ২০২৫ সালে ফেডারেল রিজার্ভের দুইবার সুদের হার হ্রাসের বিষয়ে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করে, যা ডলারের দর বৃদ্ধির সম্ভাবনাকে আরও শক্তিশালী করেছে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে, বুধবার দুটি স্পষ্ট ট্রেডিং সিগনাল গঠিত হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে, এই পেয়ারের মূল্য 1.0334–1.0359 রেঞ্জ থেকে রিবাউন্ড করে এবং তারপর 1.0269–1.0277 রেঞ্জে নেমে আসে। উভয় ক্ষেত্রেই একটি রিবাউন্ড ঘটে, যা একটি ট্রেডিং সিগনাল প্রদান করে। নতুন ট্রেডাররা প্রথমে একটি শর্ট পজিশন ওপেন করতে এবং পরবর্তীতে একটি লং পজিশন ওপেন করতে পারত, দুটি পজিশনই লাভজনক ছিল। মূলত, লং পজিশনটি বৃহস্পতিবারেও হোল্ড করে রাখা যেতে পারে।
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, এখনও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতার বিরাজ করছে। আমরা মনে করি মধ্যমেয়াদে ইউরোর দরপতন আবার শুরু হয়েছে, এবং ডলারের সাথে প্যারিটির লেভেলে পৌঁছানোর জন্য খুব বেশি দূরত্ব বাকি নেই। পূর্বের পর্যবেক্ষণ অনুযায়ী, ইউরো আরও দরপতন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, যা মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণ দ্বারা সমর্থিত, যা মার্কিন ডলারকে সুবিধা দিচ্ছে। বৃহস্পতিবার এই পেয়ারের মূল্যের তুলনামূলকভাবে শান্ত মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে, কারণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট বেশ দুর্বল, যার মানে ট্রেডিংয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণে টেকনিক্যাল সিগনালগুলো আরও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে, নিম্নলিখিত লেভেলগুলো বিবেচনা করা উচিত: 1.0156, 1.0221, 1.0269–1.0277, 1.0334–1.0359, 1.0433–1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, এবং 1.0845–1.0851। ইউরোজোনে, বৃহস্পতিবার জার্মানিতে ডিসেম্বরের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনের দ্বিতীয় অনুমান প্রকাশিত হবে, তবে কোনো চমকপ্রদ ফলফলের আশা করা হচ্ছে না। যুক্তরাষ্ট্রে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হবে খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন, তবে এটি মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে বলে মনে হচ্ছে না।
Read more: https://ifxpr.com/40h5D14
|
|
|
১৭ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার EUR/USD পেয়ারের মূল্যের স্বল্প মাত্রার ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতা পরিলক্ষিত হয়েছে এবং মূলত সাইডওয়েজ মুভমেন্ট প্রদর্শন করেছে। আমরা পূর্বেই অনুমান করেছিলাম যে নির্ধারিত সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলো মার্কেটে বড় কোনো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করার জন্য যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ হবে না, এবং আমাদের এই অনুমান সঠিক বলে প্রমাণিত হয়েছে। এই পেয়ারের মূল্য 1.0269 লেভেলটি আবারও টেস্ট করেছে এবং সেখান থেকে বাউন্স করেছে, তবে এটি নতুন করে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের ইঙ্গিত দেয় না। উল্লেখযোগ্য যে, এই সপ্তাহে প্রকাশিত প্রতিবেদনের ফলাফল মূলত ডলারের দর বৃদ্ধিকে সমর্থন যুগিয়েছে, ইউরোর নয়। গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদনে দেখা গিয়েছে যে টানা তিন মাস ধরে মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা ফেডারেল রিজার্ভের আর্থিক নীতিমালা নমনীয় করার সম্ভাবনা কমিয়ে দিয়েছে। তাই, শিগগিরই ফেডের সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা নেই, যেখানে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক (ECB) আর্থিক নীতিমালার নমনীয়করণ চালিয়ে যেতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। আমরা মনে করি, এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্ট পুনরায় শুরু হওয়ার উচ্চ সম্ভাবনা রয়েছে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট বৃহস্পতিবার ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে কেবলমাত্র একটি বাই সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মার্কিন ট্রেডিং সেশনের শুরুতে মূল্য 1.0269-1.0277 রেঞ্জ থেকে বাউন্স করতে সংগ্রাম করেছে এবং ৩০ পিপসের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট প্রদর্শন করেছে। মার্কিন খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের ফলাফল প্রত্যাশার তুলনায় কিছুটা নেতিবাচক ছিল, যা ইউরোকে সামান্য সহায়তা প্রদান করেছে। তবে, লক্ষ্যণীয় যে সামগ্রিকভাবে এমনকি ঘণ্টাভিত্তিক চার্টেও এই পেয়ারের মূল্যের বিয়ারিশ প্রবণতা বিরাজ করছে।
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক চার্টে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। আমরা মনে করি যে, মধ্যমেয়াদে ইউরোর দরপতন পুনরায় শুরু হয়েছে এবং এটির মূল্য ডলারের সাথে প্যারিটি লেভেলের কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। ইউরোর আরও দরপতন সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ মার্কিন ডলার মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট থেকে অব্যাহতভাবে সমর্থন পেয়ে চলেছে। শুক্রবারে এই পেয়ারের মূল্যের শান্ত মুভমেন্টের সম্ভাবনা রয়েছে, এবং ইউরোর মূল্যের আরও নিম্নমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা আশা করছি যে, আজ মূল্য 1.0269-1.0277 রেঞ্জট ব্রেক করতে পারে। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। শুক্রবারে ইউরোপীয় ইউনিয়নের ডিসেম্বরের মুদ্রাস্ফীতির দ্বিতীয় পূর্বাভাস প্রকাশ করা হবে, যা তেমন গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে বিবেচিত নয়। যুক্তরাষ্ট্রে নির্মাণ অনুমোদন এবং শিল্প উৎপাদন সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। তবে, এই প্রতিবেদনগুলোর প্রভাবে মার্কেটে শক্তিশালী মুভমেন্টের সম্ভাবনা কম।
Read more: https://ifxpr.com/4gXZ76e
|
|
|
২০ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
শুক্রবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার সাইডওয়েজ মুভমেন্টের সাথে EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের ট্রেড করা হয়েছে। যদিও আমরা এখনও মনে করি না যে ইউরোর মূল্যের ফ্ল্যাট মুভমেন্ট বিরাজ করছে, তবে সপ্তাহের শেষ তিনদিনের ট্রেডিংয়ে এই পেয়ারের মূল্য 1.0269 এবং 1.0359 লেভেলের মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল। দুর্বল সামষ্টিক অর্থনৈতিক পটভূমির প্রভাবে এই ধরনের পরিস্থিতি পরিলক্ষিত হয়েছে। আমরা আগেই উল্লেখ করেছি যে, যদিও বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, তবুও সেগুলো ট্রেডারদের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। এর ফলে, এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফলের প্রতি ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া স্বল্পস্থায়ী ছিল এবং সামগ্রিক প্রযুক্তিগত পরিস্থিতিতে কোনো পরিবর্তন আসেনি, যা চার্টে প্রতিফলিত হয়েছে। আরও গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ হলো যে, এই পেয়ারের মূল্য দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন লেভেলের কাছাকাছি থাকার পরেও, এই লেভেল থেকে মুভমেন্ট প্রদর্শন করতে সংগ্রাম করছে, যা হায়ার টাইমফ্রেমে স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে। এটি নির্দেশ করে যে মার্কেটের ট্রেডাররা মাঝে মাঝে বিরতি নিচ্ছে, যা চার্টে সামান্য দর বৃদ্ধি বা সাইডওয়েজ মুভমেন্টের মাধ্যমে প্রতিফলিত হয়। আমরা মনে করি যে অব্যাহতভাবে ইউরোর দরপতন হবে, এবং এই মুহূর্তে মূল্য বিপরীতমুখী হয়ে বুলিশ মুভমেন্ট দেখতে পাওয়ার কোন সংকেত দেখা যাচ্ছে না।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে, শুক্রবার দুটি চমৎকার বাই সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মূল্য 1.0269-1.0277 লেভেল থেকে দুইবার রিবাউন্ড করেছিল। যদিও শক্তিশালী বিয়ারিশ প্রবণতার সময় বাই সিগন্যাল সাধারণত অগ্রাধিকার পায় না, শুক্রবার এই ট্রেডগুলো লাভজনক ছিল। প্রথম ক্ষেত্রে, মূল্য প্রায় ২০ পিপস বেড়েছে। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে, মূল্য প্রায় ৪৫ পিপস বেড়েছে, যা পরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা মাত্র ৩ পিপস দূরে ছিল।
সোমবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। আমরা মনে করি যে মধ্যমেয়াদে ইউরোর দরপতন পুনরায় শুরু হয়েছে, এবং এখন ইউরোর মূল্য ডলারের সাথে প্যারিটি লেভেলের কাছাকাছি যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগেই উল্লেখ করা হয়েছে যে, মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট ডলারের জন্য অনুকূল হওয়ায় ইউরোর দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। সোমবার এই পেয়ারের মূল্যের সীমিত মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে, এবং ইউরোর আরও দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। আমরা আশা করছি যে এই পেয়ারের মূল্য শীঘ্রই 1.0269-1.0277 এর লেভেল ব্রেক করবে। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য নিম্নলিখিত লেভেলগুলো বিবেচনায় নেওয়া উচিত: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। সোমবার ইউরোজোন বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কোনো বড় ইভেন্ট অনুষ্ঠিত হওয়ার বা প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই। ফলে, সম্ভবত এই পেয়ারের মূল্যের দুর্বল মুভমেন্ট দেখা যাবে, এবং মূল্য আরও একদিন 1.0269-1.0359 রেঞ্জের মধ্যে থাকতে পারে।
ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত।
চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
Read more: https://ifxpr.com/42jEg90
|
|
|
২১ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের তীব্র এবং শক্তিশালী বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়েছে। মার্কেটে ট্রেডিং শুরু হওয়ার পরপরই ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যা দৈনিক এবং সাপ্তাহিক ট্রেডিংয়ের সূচনা চিহ্নিত করে। এই মুভমেন্টটি নির্দেশ করে যে ডলারের দরপতন কোনো নির্দিষ্ট অর্থনৈতিক কারণের সাথে সম্পর্কিত ছিল না। দিনের একমাত্র উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট ছিল ডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ গ্রহণ, যা কোনো ধরনের ঘটনা ছাড়াই সম্পন্ন হয়। ডলারের দরপতন স্বাভাবিকভাবে এই ইভেন্টের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে। যদিও ট্রাম্প কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ বিবৃতি দিয়েছেন, তবে এটি উল্লেখ করা গুরুত্বপূর্ণ যে তার ভাষণের অনেক আগেই বা শপথ গ্রহণের পূর্বেই ডলারের দরপতন শুরু হয়েছিল। এই ধরনের পরিস্থিতি মার্কেটের ট্রেডারদের অপ্রত্যাশিত আবেগকে প্রতিফলিত করে। আমরা মনে করি যে এ ধরনের অনিয়মিত মুভমেন্ট এড়িয়ে যাওয়া উচিত। গতকাল বেশ কিছু শক্তিশালী ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, তবে গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট চলাকালীন সময়ে ট্রেডিং করা হলে সাধারণত অনিয়মিতভাবে মূল্যের পরিবর্তন, আকস্মিক বিপরীতমুখী মুভমেন্ট, এবং উচ্চ মাত্রার অস্থিরতা পরিলক্ষিত হয়।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে সোমবার, বেশ কয়েকটি শক্তিশালী সিগন্যাল গঠিত হয়। রাতের বেলা মূল্য 1.0269-1.0277 রেঞ্জ থেকে রিবাউন্ড করে এবং দিনের অর্ধেক সময় ধরে ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পেয়ে মার্কিন সেশনে 1.0433 লেভেলে পৌঁছায়। এই সিগন্যালটির উপর ভিত্তি করে রাতেই ট্রেড করা যেত বা ইউরোপীয় সেশনে "ট্রেন ধরার" মতো করে ট্রেডে এন্ট্রি করা যেত। ট্রেডাররা বিভিন্ন লেভেলে পজিশন ওপেন এবং লাভ করার চমৎকার সুযোগ পেয়েছিলেন, যেমন: 1.0433 লেভেলে রিবাউন্ড, 1.0359 লেভেলে আরেকটি রিবাউন্ড, এবং একই লেভেল থেকে একাধিকবার পুনরায় রিবাউন্ড হয়েছে।
মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। আমরা মনে করি যে মধ্যমেয়াদে ইউরোর দরপতন অব্যাহত থাকবে, এবং ডলারের সাথে পারিটি লেভেলে নেমে যাওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি দূরে নয়। আগের মতোই, ইউরোর আরও দরপতনের প্রত্যাশা করা হচ্ছে, কারণ মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট মার্কিন ডলারের পক্ষে কাজ করছে। বর্তমানে, একটি কারেকশন চলছে যা ট্রেন্ডলাইনের দ্বারা সমর্থিত। মূল্য এই ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করলে সেটি কারেকশনের সমাপ্তি নির্দেশ করবে। সোমবারের তুলনায় মঙ্গলবার এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট অনেক দুর্বল হতে পারে, এবং ডলার গতকালের দরপতন পুনরুদ্ধার করতে শুরু করতে পারে। তবে, মূল্যের দিকনির্দেশনার জন্য এখন আমাদের কাছে একটি ট্রেন্ডলাইন রয়েছে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য বিবেচনাযোগ্য লেভেলগুলো হলো: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। মঙ্গলবার, ইউরোজোনে ZEW সূচক প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে, তবে যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে তেমন কিছু নেই। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্যের অস্থিরতার মাত্রা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেতে পারে, এবং ডলারের মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে।
ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত।
চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
Read more: https://ifxpr.com/4g9rGN5
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২২ জানুয়ারি।
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে ওঠা হওয়া শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0372 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা একটি সঠিক মার্কেট এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য 50 পিপসের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। আজকের ডলারের মূল্যের উত্থান আংশিকভাবে নিরাপদ বিনিয়োগের চাহিদা বৃদ্ধির কারণে হয়েছে, কারণ ট্রাম্প প্রশাসনের রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা ফরেক্স মার্কেটে উদ্বেগ সৃষ্টি করছে। এর পাশাপাশি, শক্তিশালী মার্কিন অর্থনীতি, উচ্চ সুদের হার, এবং বিশ্বব্যাপী প্রধান রিজার্ভ মুদ্রা হিসেবে ডলারের অপ্রতিদ্বন্দ্বী অবস্থান এটির আরও দর বৃদ্ধি সম্ভাবনাকে শক্তিশালী করছে, যা ইউরোসহ বিভিন্ন ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের বিরুদ্ধে প্রভাব ফেলছে। আজ ট্রেডাররা বুন্দেসব্যাংকের প্রতিবেদন এবং ক্রিস্টিন লাগার্ডের মন্তব্যের দিকে দৃষ্টি রাখবে, যা মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। যদি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) প্রেসিডেন্ট আরও সতর্ক আর্থিক নীতিমালা প্রণয়নের প্রস্তুতির ইঙ্গিত দেন, তাহলে এটি ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি ঘটাতে পারে। বিনিয়োগকারীরা বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ট্রাম্পের নতুন নীতিমালার মধ্যে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে স্পষ্ট সংকেতের প্রত্যাশা করছেন। বর্তমান পরিস্থিতি ইসিবিকে তাদের সিদ্ধান্ত গ্রহণে নমনীয়তা বজায় রাখতে বাধ্য করছে। যদিও 0.5% সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত অধিক নমনীয় মনে হতে পারে, তবে অর্থনৈতিক কার্যকলাপ সমর্থন করার জন্য এমন পদক্ষেপ গ্রহণের প্রয়োজন হতে পারে। অর্থনৈতিক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করলে দেখা যাচ্ছে যে অনেক খাত এখনও চাপের মধ্যে রয়েছে, যা ইসিবিকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে উৎসাহিত করতে পারে। তাই, নমনীয় আর্থিক নীতিমালার সমর্থকেরা লাগার্ডের বক্তব্যের প্রতি ট্রেডারদের প্রতিক্রিয়া নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। যদি তার মন্তব্য ইতিবাচক হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়, তবে ইউরোর দরপতন হতে পারে। আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0476-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0427-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0476 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকায় দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0393-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0427 এবং 1.0476-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0393 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0347-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0427-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0393 এবং 1.0347-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4h9ApAg
|
|
|
২৩ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
বুধবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বুধবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের তুলনামূলকভাবে দুর্বল ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল। মূল্য স্থানীয় ট্রেন্ডলাইনের উপরে রয়ে গেছে এবং গতকাল কোনো উল্লেখযোগ্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক সংবাদ ছিল না। একমাত্র ইভেন্ট যা ট্রেডারদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে তা হলো ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য। এটি উল্লেখযোগ্য যে লাগার্ডে কোন কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করেননি। তিনি উল্লেখ করেছেন যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সম্ভাব্য মার্কিন শুল্ক নিয়ে শঙ্কিত হওয়া উচিত নয় এবং শুল্ক আরোপ হলে তার জবাব দিতে প্রস্তুত থাকা উচিত। তবে, তিনি ট্রাম্পের প্রথম দিনে কোনো শুল্ক আরোপ না করার বিষয়টিকে "যৌক্তিক পদক্ষেপ" হিসেবে বর্ণনা করেছেন। মুদ্রাস্ফীতির বিষয়ে তিনি বলেছেন যে ইসিবি 2025 সালের মধ্যে মুদ্রাস্ফীতি 2%-এ স্থিতিশীল করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে, যা সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা স্পষ্ট ও পূর্বানুমেয় করে তোলে। সামগ্রিকভাবে, তার বক্তব্যে নতুন কোন তথ্য উপস্থাপন করা হয়নি। চার মাসের দরপতনের বিপরীতে ইউরোর মূল্যের কারেকশন চলমান রয়েছে, এবং এই কারেকশন এখনো শেষ হয়নি।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, বুধবার মাত্র একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মূল্য 1.0433-1.0451 এরিয়া থেকে রিবাউন্ড করেছিল, তবে উল্লেখযোগ্য কোনো নিম্নমুখী মুভমেন্ট দেখা যায়নি। বৃহস্পতিবার সকালে, ট্রেডাররা ব্রেকইভেন পয়েন্টে স্টপ লস স্থাপন করে শর্ট পজিশনে থাকার কথা বিবেচনা করতে পারেন।
বৃহস্পতিবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, যদিও স্থানীয় পর্যায়ে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাও বিদ্যমান। আমরা আশা করছি যে মধ্যমেয়াদে ইউরোর দরপতন পুনরায় শুরু হবে এবং ডলারের সঙ্গে প্যারিটি লেভেলে পৌঁছাবে। বিদ্যমান মৌলিক এবং সামষ্টিক কারণ অনুযায়ী ইউরোর দরপতনের সম্ভাবনাই বেশি, যা মার্কিন ডলারের মূল্যকে ঊর্ধ্বমুখী করছে। এই পেয়ারের মূল্যের বর্তমান কারেকশন একটি ট্রেন্ডলাইনের মাধ্যমে সহায়তা পাচ্ছে, এবং মূল্য এই লাইনটি ব্রেকআউট করে নিচের দিকে গেলে কারেকশনের সমাপ্তি নির্ধারণ করা যেতে পারে। বৃহস্পতিবার, এই পেয়ারের মূল্যের দুর্বল মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে কারণ ডলার সপ্তাহের শুরুর দরপতন পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করতে পারে। এই সময়ে, ট্রেন্ডলাইন একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা হিসেবে কাজ করবে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। বৃহস্পতিবার প্রকাশের জন্য একমাত্র নির্ধারিত প্রতিবেদন হলো যুক্তরাষ্ট্রের আনএমপ্লয়মেন্ট ক্লেইমস সংক্রান্ত প্রতিবেদনt। তবে, এই প্রতিবেদনটি গুরুত্বের দিক থেকে গৌণ হিসেবে বিবেচিত হয় এবং এটির ফলাফল আজ এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে আশা করা যাচ্ছে না।
Read more: https://ifxpr.com/40pvbsR
|
|
|
২৪ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য 1.0451 লেভেলে ফিরে এসেছে। স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অটুট রয়েছে কারণ মূল্য ট্রেন্ডলাইনের উপরে রয়েছে। গতকাল ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বগতির জন্য কোনো মৌলিক কারণ ছিল না; তবে, কারেকশন চলাকালীন সময়ে এমন কারণের প্রয়োজন হয় না। কারেকশন মূলত এমন একটি সময় যখন মার্কেটের ট্রেডাররা মুনাফা নিশ্চিত করতে তাদের ট্রেড ক্লোজ করে। সরবরাহ এবং চাহিদার ভারসাম্য পরিবর্তিত হয়, যার ফলে মূল্যের মুভমেন্ট দেখা যায়। এই ক্ষেত্রে, বর্তমানে নতুন প্রতিবেদনের ভিত্তিতে ট্রেড ওপেন করার পরিবর্তে পজিশন ক্লোজ করার বিষয়টি বেশি দেখা যাচ্ছে। গতকাল যুক্তরাষ্ট্র বা ইউরোজোনে কোনো উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট ছিল না। ডোনাল্ড ট্রাম্প বিভিন্ন দেশকে পরামর্শ দিয়ে চলেছেন যে কীভাবে তারা মার্কিন "কালো তালিকাভুক্ত" হওয়া এড়াতে পারে, তবে ট্রেডাররা তার মন্তব্যের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানানো বন্ধ করে দিয়েছে। ফলস্বরূপ, কারেকশন চলমান রয়েছে এবং এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা পুনরায় শুরু হওয়ার কোনো ইঙ্গিত নেই।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট বৃহস্পতিবার 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে মাত্র একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। মূল্য 1.0433-1.0451 এরিয়ার কাছ থেকে বাউন্স করেছিল তবে উল্লেখযোগ্য কোনো নিম্নমুখী মোমেন্টাম প্রদর্শন করেনি। সিগন্যালটি দিনের শেষভাগে গঠিত হয়েছিল, যা বেশিরভাগ ট্রেডার এটি কাজে লাগাতে পারেনি।
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করলেও স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা বিদ্যমান। পূর্বে উল্লেখ করা হয়েছে, ইউরোর দরপতন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে কারণ মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনও মার্কিন ডলারের পক্ষে কাজ করছে। মার্কেটে বর্তমানে একটি কারেকশন হচ্ছে যা ট্রেন্ডলাইনের মাধ্যমে সমর্থিত। যখন মূল্য এই ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে যাবে তখন এই কারেকশনের সমাপ্তি নিশ্চিত হবে। শুক্রবার মার্কেটে তুলনামূলকভাবে দুর্বল মুভমেন্ট দেখা যাবে বলে আশা করা হচ্ছে, এবং ধীরগতিতে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। যদি ইউরোর মূল্য 1.0451 লেভেল ব্রেক করে উপরের দিকে যায়, তাহলে এটি এই পেয়ারের মূল্যের আরও ঊর্ধ্বমুখী মোমেন্টামের দিকে নিয়ে যেতে পারে। তবে, এই পেয়ারের মূল্যের উল্লেখযোগ্য র্যালি বা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সম্ভাবনা কম। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে নিম্নলিখিত ট্রেডিং লেভেলগুলো পর্যবেক্ষণ করা উচিত: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, and 1.0845-1.0851। এছাড়াও, শুক্রবার জার্মানি, ইউরোজোন এবং যুক্তরাষ্ট্রে পরিষেবা এবং উৎপাদন খাতের PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই প্রতিবেদনগুলো বেশ গুরুত্বপূর্ণ এবং এগুলোর ফলাফল ইউরোপীয় ও মার্কিন ট্রেডিং সেশনে মার্কেটে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে।
ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত। চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। প্রচলিত প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
Read more: https://ifxpr.com/42sLdVE
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২৭ জানুয়ারি
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ দিনের দ্বিতীয়ার্ধে যখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচের দিকে যেতে শুরু করে তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0481 এর লেভেল টেস্ট করে, যা মার্কেটে একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। এর ফলে, এই কারেন্সি পেয়ারের মূল্য প্রায় 20 পিপস হ্রাস পায়, তারপরে ইউরোর চাহিদা পুনরায় ফিরে আসে। পুনরায় ইউরোর চাহিদা ফিরে আসার কারণ ছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল, বিশেষত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস হ্রাস এবং পরিষেবা দুর্বল কার্যকারিতা, যা ডলারের ওপর চাপ বৃদ্ধি করে। পাশাপাশি, ভূরাজনৈতিক ঝুঁকিগুলোও মার্কেটকে প্রভাবিত করছে। ইউরোর মূল্যের উল্লেখযোগ্য কারেকশনের পরে, ক্রেতাদের অর্থনৈতিক সূচক এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বিবৃতির দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখতে হবে। আজ IFO প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা রয়েছে, যা ট্রেডার এবং বিনিয়োগকারীদের মধ্যে উদ্বেগ বৃদ্ধি করতে পারে। বিজনেস ক্লাইমেট ইনডেক্সের পতন জার্মানির অর্থনৈতিক পরিস্থিতির অবনতির ইঙ্গিত দিতে পারে, যা বিশেষ করে উচ্চ জ্বালানি খরচের কারণে সমস্যার সম্মুখীন জার্মান কোম্পানিগুলোর জন্য চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করতে পারে। যদি এই প্রবণতা অব্যাহত থাকে, তবে এটি ইউরোর দরপতনের পাশাপাশি পুরো ইউরোজোনের জন্য আরও গুরুতর পরিণতি বয়ে আনতে পারে। এই চ্যালেঞ্জগুলো ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংককে অর্থনীতিকে উদ্দীপিত করার জন্য আরও নমনীয় পদক্ষেপ বিবেচনা করতে প্ররোচিত করতে পারে। তবে, অনেক অর্থনীতিবিদ মনে করেন যে বর্তমান বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার পরিপ্রেক্ষিতে এই ধরনের পদক্ষেপ কার্যকর নাও হতে পারে। আমার দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের দিকে মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0513-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0469-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0513 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0448-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0469 এবং 1.0513-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0448এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0416-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0469-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0448 এবং 1.0416-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
চার্টে কী আছে: হালকা সবুজ লাইন: এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট ক্রয়ের জন্য এন্ট্রি প্রাইস। গাঢ় সবুজ লাইন: টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করার জন্য সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা, কারণ এই লেভেলের উপরে আরও দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই। হালকা লাল লাইন: এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট বিক্রয়ের জন্য এন্ট্রি প্রাইস। গাঢ় লাল লাইন:টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করার জন্য সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা, কারণ এই লেভেলের নিচে আরও দরপতনের সম্ভাবনা নেই। MACD সূচক: মার্কেটে এন্ট্রি করার সময়, ওভারবট এবং ওভারসোল্ড জোন চিহ্নিত করা গুরুত্বপূর্ণ। নতুন ফরেক্স ট্রেডারদের জন্য গুরুত্বপূর্ন পরামর্শ: মার্কেটে এন্ট্রির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় খুব সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক প্রতিবেদন প্রকাশের আগে, মূল্যের তীব্র ওঠানামা এড়াতে ট্রেডিং না করাই উচিত। সংবাদ প্রকাশের সময় ট্রেড করলে, ঝুঁকি কমাতে সর্বদা স্টপ-লস অর্ডার সেট করুন। স্টপ-লস অর্ডার বা মানি ম্যানেজমেন্টের কৌশল ছাড়াই ট্রেড করলে আপনার ডিপোজিট দ্রুত শেষ হয়ে যেতে পারে, বিশেষ করে বড় ভলিউমে ট্রেড করার সময়। সফলভাবে ট্রেড করার জন্য ট্রেডিংয়ের একটি স্পষ্ট পরিকল্পনা থাকতে হবে, ঠিক যেমনটি আমি এই নিবন্ধে প্রদর্শন করেছি। বর্তমান বাজার পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংয়ের স্বতঃস্ফূর্ত সিদ্ধান্ত দৈনিক ভিত্তিতে ট্রেড করা যেকোন নতুন ট্রেডারের জন্য সহজাতভাবে লোকসান বয়ে নিয়ে আসতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/3Efpuq8
|
|
|
২৮ জানুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মিশ্র মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। প্রথমে মূল্য কিছুটা হ্রাস পায়, এরপর আবার বৃদ্ধি পায়, এবং পরে আরও উল্লেখযোগ্য হ্রাস দেখা যায়। কোনো মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট ছাড়াই এই পেয়ারের মূল্যের এই ওঠানামাগুলো ঘটেছে। এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে, সর্বদা সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল বা গুরুত্বপূর্ণ নীতিনির্ধারকদের বক্তব্যের প্রভাবে টেকনিক্যাল কারেকশনে হয় না। বর্তমানে, মার্কেটে ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রভাব ফেলছে, যিনি নিয়মিতভাবে বিভিন্ন খবরের শিরোনাম হচ্ছেন। তবে, ট্রেডাররা কীভাবে এই খবরগুলোর প্রতিক্রিয়া দেখাবে তা অনুমান করা কঠিন, কারণ ট্রাম্প একদিনে দুইটি বিপরীতমুখী সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। তাই, শুধুমাত্র মৌলিক প্রেক্ষাপটের উপর ভিত্তি করে পূর্বাভাস দেওয়া এখন খুব একটা কার্যকর হবে না। বরং চলমান কারেকশন এবং টেকনিক্যাল বিশ্লেষণের দিকে মনোযোগ দেওয়া উচিত। কারেকশনটি উর্ধ্বমুখী ট্রেন্ডলাইনে নির্দেশিত হয়েছে। আগামীকাল FOMC-এর বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকায় চলমান প্রবণতার পরিবর্তন ঘটতে পারে। পাশাপাশি, বৃহস্পতিবারের ইসিবির বৈঠক খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, সোমবার দুটি প্রায় নিখুঁত ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। ইউরোপীয় সেশনের সময়, মূল্য প্রায় 1.0451 লেভেল থেকে কোনো বিচ্যুতি ছাড়াই রিবাউন্ড করে এবং 1.0526 লেভেল পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। একই লেভেলে আবার রিভার্সাল ঘটে এবং রাতে মূল্য 1.0433-1.0451 রেঞ্জে ফিরে আসে। নতুন ট্রেডাররা এই দুটি ট্রেড থেকে প্রায় 80-100 পিপস লাভ করতে পারত।
মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করলেও স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন চলমান রয়েছে। এখনও ইউরোর দরপতনের প্রত্যাশা করা হচ্ছে, কারণ মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতি এখনও মার্কিন ডলারকে সমর্থন করছে। তবে, আমরা এই উর্ধ্বমুখী কারেকশনের সমাপ্তির জন্য অপেক্ষা করব, যা মূল্য ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করে নিচের দিকে গেলে নিশ্চিত হবে। মঙ্গলবার, এই পেয়ারের দরপতন পুনরায় শুরু হতে পারে কারণ কোনো নিম্নমুখী কারেকশন ছাড়াই মূল্য যথেষ্ট বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে, আজ এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট সম্পূর্ণরূপে টেকনিক্যাল কারেকশনের উপর নির্ভর করবে। 5-মিনিটের টাইমফ্রেমে, নিম্নলিখিত লেভেলগুলোতে দৃষ্টি দেওয়া উচিত: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851। মঙ্গলবার তুলনামূলকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন হিসেবে মার্কিন ডিউরেবল গুডস অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এছাড়াও, ক্রিস্টিন লাগার্ডের একটি বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হবে; তবে, তার বক্তব্য থেকে কোনো বড় চমকপ্রদ তথ্য পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে না।
Read more: https://ifxpr.com/3PW7FPn
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ২৯ জানুয়ারি
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের বেশ নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবারের মতো 1.0421 এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণেই, আমি ইউরো বিক্রি করিনি। অল্প সময়ের মধ্যে 1.0421-এর লেভেলের দ্বিতীয় টেস্ট সংঘটিত হয়, তখন MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে অবস্থান করছিল, যা পরিকল্পনা #2 অনুযায়ী এই পেয়ার ক্রয়ের সুযোগ তৈরি করে এবং ২০-পয়েন্টের মূল্য বৃদ্ধি ঘটায়। বর্তমান ফরেক্স মার্কেটের ট্রেডারদের মধ্যে সতর্ক মনোভাব প্রতিফলিত হচ্ছে। মার্কেটের ট্রেডাররা অপেক্ষা করছে, বাজার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে এবং অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের ফলাফল বিশ্লেষণ করছে, যা EUR/USD পেয়ারের তারল্য (liquidity) এবং অস্থিরতার (volatility) উপর সরাসরি প্রভাব ফেলছে। FOMC-এর বৈঠকের আগে, যা ঐতিহ্যগতভাবে বাজার পরিস্থিতিতে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে, ট্রেডাররা সতর্ক অবস্থানে রয়েছে। গতকাল, বিক্রেতারা ইউরোর ওপর চাপ প্রয়োগ করার চেষ্টা করলেও এই প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়, কারণ মূল্য একটি শক্তিশালী সাপোর্ট লেভেলের সম্মুখীন হয় যা আরও নিম্নমুখী কারেকশন প্রতিরোধ করে। ট্রেডারদের মনোযোগ প্রধান অর্থনৈতিক সূচকের দিকে থাকবে, বিশেষ করে জার্মানির কনজিউমার ক্লাইমেট ইনডেক্সের দিকে। এই প্রতিবেদনের ফলাফল বাজার পরিস্থিতিকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করতে পারে এবং সম্ভাব্যভাবে ইউরোকে শক্তিশালী করতে পারে। যদি এই প্রতিবেদনের ফলাফল উন্নতি নির্দেশ করে, তাহলে এটি ভোক্তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিতে পারে, যা ইউরোকে আরও সমর্থন দেবে। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ সূচক হলো ইউরোজোনের M3 মানি সাপ্লাই বৃদ্ধি। এই সূচকের বৃদ্ধি ঋণ কার্যক্রম ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ঊর্ধ্বমুখীতার সংকেত দিতে পারে, যা ইউরোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বাড়াতে পারে। ব্যক্তিগত খাতে ঋণের বৃদ্ধি যদি M3 মানি সাপ্লাই বৃদ্ধির সাথে সমন্বিত হয়, তাহলে এটি ক্রেতাদের ইতিবাচক মনোভাব আরও দৃঢ় করতে পারে। দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0491-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0453-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0491 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে শুধুমাত্র আসন্ন প্রতিবেদনের ইতিবাচক ফলাফল প্রকাশিত হলে ইউরোর দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0427-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0453 এবং 1.0491-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি। সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0427 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0387-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0453-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0427 এবং 1.0387-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/42xYg85
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৩০ জানুয়ারি
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবার 1.0388 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি ইউরো বিক্রি করিনি। তবে, অল্প সময়ের মধ্যে 1.0388 লেভেলের দ্বিতীয় টেস্টটি ঘটে, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল। এটি বাই সিগন্যালের পরিকল্পনা #2 অনুসারে ট্রেডিংয়ের সুযোগ তৈরি করে, যার ফলে এই পেয়ারের মূল্য 35-পিপস বৃদ্ধি পায়। ইউরো এখনো চাপের মধ্যে রয়েছে এবং এটির মূল্য একটি সংকীর্ণ ট্রেডিং রেঞ্জের মধ্যে ওঠানামা করছে, যা গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক প্রতিবেদন প্রকাশের আগে বিনিয়োগকারীদের সতর্ক মনোভাবকে নির্দেশ করে। ফেডারেল রিজার্ভের গতকালের বৈঠকের পর, যেখানে ট্রেডারদের অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণের কৌশল পুনরায় নিশ্চিত করা হয়েছিল, অনেক ট্রেডার ফরেক্স মার্কেটে শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া আশা করেছিল, তবে শেষ পর্যন্ত তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। আজ, ইউরোর মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করতে পারে এমন প্রধান বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে ইউরোজোনের GDP প্রতিবেদন। বিনিয়োগকারীরা এই প্রতিবেদনের ফলাফল নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করবে, কারণ এটি ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংককে সুদের হারের ব্যাপারে আরও নমনীয় নীতি গ্রহণ করতে প্ররোচিত করতে পারে। এছাড়াও, এই অঞ্চলের কিছু দেশের অস্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনিশ্চয়তা আরও বাড়িয়ে তুলেছে। যদি অর্থনৈতিক সূচকের দুর্বলতা পরিলক্ষিত হয়, তাহলে এটি ইউরোর উপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে, অন্যদিকে ইতিবাচক ফলাফল ইউরোর প্রতি আস্থা পুনরুদ্ধারে সহায়তা করতে পারে। আজ, ইসিবি মূল সুদের হার সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবে, যেখানে সুদের হার 2.9% এ নামিয়ে আনার প্রত্যাশা রয়েছে। ইসিবির সুদের হারের এই হ্রাস ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে, যা ইউরোর বিনিময় হার এবং বন্ডের ইয়েল্ডকে প্রভাবিত করতে পারে। এই পদক্ষেপের লক্ষ্য হল ইউরোজোনের অর্থনীতিকে উদ্দীপিত করা, যা বর্তমানে প্রবৃদ্ধিতে শ্লথগতির সম্মুখীন হয়েছে। এছাড়াও, ভবিষ্যতে সুদের হার কবে কমতে পারে, সে সম্পর্কে ইসিবির প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হবে। আমার দৈনিক কৌশল হিসেবে, আমি পরিকল্পনা 1 এবং 2 বাস্তবায়নের ওপর মনোযোগ দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0476-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0433 এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0476 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির উপর নির্ভর করা কঠিন বলে মনে হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0414-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0433 এবং 1.0476-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0414 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0370-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0433-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0414 এবং 1.0370-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4aItIT5
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৩১ জানুয়ারি
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0415 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো কেনার জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য 1.0451 এর লক্ষ্যমাত্রা পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে। বিকেলের পূর্বাভাস অনুযায়ী, 1.0451 লেভেল থেকে রিবাউন্ডের ভিত্তিতে এই পেয়ার বিক্রি করার ফলে প্রায় ৩০ পিপস লাভ করা গেছে। মার্কিন জিডিপি প্রবৃদ্ধির দুর্বল ফলাফল সাময়িকভাবে ইউরোকে শক্তিশালী করেছিল, কারণ এটি মার্কিন ডলারের উপর চাপ সৃষ্টি করে। ট্রেডাররা ইউরোজোনের অর্থনৈতিক পরিস্থিতির পুনরুদ্ধারের ওপর বাজি ধরতে শুরু করে, বিশেষ করে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবি) বৈঠকের পর। তবে পরিস্থিতি দ্রুত বদলে যায়, কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প বাণিজ্য শুল্ক সম্পর্কিত নতুন হুমকি প্রদান করেন, যা ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের ওপর চাপ বৃদ্ধি করে এবং ডলারের চাহিদা পুনরুদ্ধার করে। এই ধরনের হুমকি, আগের মতোই, মার্কেটে অস্থিরতা সৃষ্টি করেছে, যা বিনিয়োগকারীদের নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে মনোনিবেশ করতে বাধ্য করেছে। ডলারের রিজার্ভ কারেন্সির মর্যাদা থাকার কারণে, এটি আবারও শক্তিশালী অবস্থান ধরে রেখেছে এবং ইউরোর বিপরীতে এটির মূল্য স্থিতিশীল রয়েছে। মার্কেটের ট্রেডাররা নতুন সংকেতের অপেক্ষায় রয়েছে, যা বর্তমান পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটাতে পারে। ভবিষ্যতের অর্থনৈতিক প্রতিবেদন এবং রাজনৈতিক বিবৃতি EUR/USD-এর মূল্যের প্রবণতা নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এটি কি একটি চূড়ান্ত বিপরীতমুখী প্রবণতা, নাকি চলমান সাইডওয়েজ মুভমেন্টের ধারাবাহিকতা, তা সময়ই বলে দেবে। বর্তমানে ইউরোপের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, বিশেষ করে জার্মানির অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনা করে, আজ প্রকাশিতব্য জার্মানির বেকারত্বের হার এবং ভোক্তা মূল্য সূচকের (CPI) ফলাফল বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ দিকনির্দেশক হতে পারে। যদি বেকারত্বের হার হ্রাস পায় এবং মূল্যস্ফীতি কমে যায়, তবে এটি অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতির সংকেত দিতে পারে, তবে একইসাথে ইউরোর ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। অন্যদিকে, উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং স্থায়ী বেকারত্ব ইউরোর ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে, যা কারেন্সি মার্কেটে নেতিবাচক মনোভাব আরও বাড়িয়ে তুলবে। এই পরিস্থিতিতে, ইউরো মার্কিন ডলারের বিপরীতে মূল্য হারাতে পারে। আমি মূলত পরিকল্পনা No.1 এবং No.2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করবো।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: আজ যখন মূল্য 1.0430-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রায় 1.0399 এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0430 পয়েন্টে গেলে, আমি লং পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে বিপরীত দিকে ইউরোর শর্ট পজিশন ওপেন করার পরিকল্পনা করছি। দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর দর বৃদ্ধির উপর নির্ভর করা কঠিন বলে মনে হচ্ছে। গুরুত্বপূর্ণ: কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং শূন্যের উপরে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0381-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো কিনতে যাচ্ছি। এটি এই ইন্সট্রুমেন্টের মূল্যের নিম্নগামী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী করবে। আমরা 1.0399 এবং 1.0430-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির আশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা 1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য 1.0381 এর লেভেলে (চার্টে লাল লাইন) পৌঁছানোর পরে ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0353-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি অবিলম্বে বিপরীত দিকে ইউরোর লং পজিশন ওপেন করতে যাচ্ছি (এই লেভেল থেকে 20-25 পিপস বিপরীতমুখী মুভমেন্টের আশা করছি)। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ: বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং সবেমাত্র নিচের দিকে যেতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা 2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0399-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0381 এবং 1.0353-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4hu63Iw
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ
ইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ যখন MACD সূচকটি সবেমাত্র শূন্যের নিচের দিকে নামতে শুরু করেছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0234 লেভেল টেস্ট করেছিল, যা নিম্নমুখী প্রবণতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে ইউরো বিক্রির জন্য একটি সঠিক এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করে। তবে, 20-পয়েন্ট দরপতনের পর এই পেয়ারের ওপর চাপ কিছুটা হ্রাস পায়। জার্মানি এবং ইউরোজোনের উৎপাদন খাতের চূড়ান্ত PMI সূচকের ইতিবাচক ফলাফল ইউরোর স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং আরও দরপতন রোধ করতে সহায়তা করেছে। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অনুরূপ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। যদি ISM সূচক 50 পয়েন্টের ওপরে যায়, তাহলে এটি মার্কিন উৎপাদন খাতে প্রবৃদ্ধির সংকেত দেবে, যা মার্কিন অর্থনীতি সম্পর্কে বিনিয়োগকারীদের আশাবাদ বৃদ্ধি করতে পারে। এই পরিস্থিতিতে, মার্কিন ডলারের আরও শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, এবং ইউরোর ওপর চলমান চাপের কারণে এই পেয়ারের মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেতে পারে। FOMC-এর সদস্য রাফায়েল বোস্টিকের বক্তব্যও গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে। তার অর্থনীতি এবং মুদ্রানীতির দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে মন্তব্য ফেডারেল রিজার্ভের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার বিষয়ে আরও ইঙ্গিত দিতে পারে। যদি তিনি সুদের হার উচ্চ স্তরে বজায় রাখার পক্ষে মত দেন, তাহলে এটি মার্কিন ডলারের শক্তিশালী মূল্য বৃদ্ধির অনুঘটক হিসেবে কাজ করতে পারে। যেহেতু ট্রাম্প সম্প্রতি বলেছেন যে ফেড গত সপ্তাহে সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত বন্ধ রেখে সঠিক কাজ করেছে, তাই স্বল্প-মেয়াদে নীতিমালা শিথিলতার সম্ভাবনা আরও কমে গেছে। দৈনিক ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি প্রধানত পরিকল্পনা #1 এবং #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0317-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0267-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0317-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। শুধুমাত্র আসন্ন মার্কিন প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশের পরে আজ ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0235-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0267 এবং 1.0317-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0235-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0194-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে, বিশেষ যুক্তরাষ্ট্রের সামষ্টিক পরিসংখ্যানের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশের পর। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0267-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0235 এবং 1.0194-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3Q9Up9H
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৫ ফেব্রুয়ারী
ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0351-এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্টের সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি কোনো বাই ট্রেড এ এন্ট্রি করার সিদ্ধান্ত নেইনি এবং মার্কেটে অন্যান্য এন্ট্রি পয়েন্টের জন্য অপেক্ষা করিনি। গতকাল ডলারের মূল্য হ্রাস পেলেও, ট্রেডাররা মনে করেন যে এই দরপতন সম্ভবত অস্থায়ী হবে। এর কারণ হলো, মার্কিন অর্থনীতি অপেক্ষাকৃত শক্তিশালী অবস্থানে রয়েছে এবং বাণিজ্য যুদ্ধ-সংক্রান্ত ঝুঁকিগুলো, যা বিনিয়োগকারীদের নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ধাবমান করতে পারে। ডলারের দরপতন হওয়ার অন্যতম কারণ ছিল প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প মেক্সিকো ও কানাডার উপর শুল্ক স্থগিতের ঘোষণা। একই সঙ্গে, ফেডারেল রিজার্ভের সাম্প্রতিক মন্তব্য ট্রেডারদের মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেছে, যেখানে নমনীয় মুদ্রানীতি প্রণয়নের প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছে। আজ ইউরোজোনের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। যদি এই প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল শক্তিশালী হয়, তাহলে এটি বিনিয়োগকারীদের আস্থাকে উৎসাহিত করতে পারে, যার ফলে ইউরোর মূল্য ডলারের বিপরীতে এবং অন্যান্য মুদ্রার তুলনায় বৃদ্ধি পেতে পারে। পারচেজিং ম্যানেজার্স ইনডেক্সের (PMI) ইতিবাচক ফলাফল এই ইঙ্গিত দিতে পারে যে ইউরোজোনের পরিষেবা খাত পুনরুদ্ধারের পথে রয়েছে, যা অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার লক্ষণ হতে পারে। তবে, বাহ্যিক কারণগুলো বিবেচনায় নেওয়া অত্যন্ত জরুরি। ভূরাজনৈতিক অস্থিরতা বা নতুন করে মার্কিন বাণিজ্য শুল্ক আরোপ মার্কেটকে প্রভাবিত করতে পারে এবং PMI সূচকের শক্তিশালী ফলাফলের ইতিবাচক প্রভাবকে ক্ষুণ্ন করতে পারে। আজ ইউরোজোনে উতপাদক মূল্য সূচক (PPI) প্রকাশিত হবে। যদি সূচকটির ফলাফল প্রত্যাশার চেয়ে ঊর্ধ্বমুখী হয়, তাহলে এটি মুদ্রাস্ফীতির চাপ বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেবে, যা ভবিষ্যতে আরও নমনীয় মুদ্রানীতি প্রণয়নের সম্ভাবনা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করতে পারে। সামগ্রিকভাবে, আসন্ন প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্যের মুভমেন্টের অনুঘটক হিসেবে কাজ করতে পারে। আজকের ট্রেডিং কৌশল হিসেবে আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0444-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0402-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0444-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশের পরে আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0369-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0402 এবং 1.0444-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0369-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0321-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0402-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0369 এবং 1.0321-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3WPghuR
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ৬ ফেব্রুয়ারী
ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়া সত্ত্বেও, বিকেলে আমি উল্লেখিত লেভেলগুলোর কোনো টেস্ট দেখতে পাইনি, যার ফলে কোনো ট্রেড ওপেন করা হয়নি। হোয়াইট হাউসের শুল্ক সংক্রান্ত পরবর্তী পদক্ষেপের অনিশ্চয়তা বিবেচনায়, ইউরোর চাহিদার হ্রাস পুরোপুরি স্বাভাবিক একটি বিষয়। বিনিয়োগকারীরা গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন শ্রমবাজার সম্পর্কিত তথ্য প্রকাশের আগে সতর্কতা অবলম্বন করছে, যা বাজারের প্রবণতায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আনতে পারে। যদিও EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী কারেকশন প্রত্যাশিত ছিল, তবুও আরও গভীর দরপতনের সময় বিক্রয়ের বিষয়টির ব্যাপারে এই মুহূর্তে আগেভাগে সিদ্ধান্ত নেয়া যেতে পারে। বর্তমান পরিস্থিতির ক্ষেত্রে সতর্কভাবে বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন, কারণ ইউরোর প্রতি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহ বৃদ্ধি বা হ্রাস পাওয়া নির্ভর করবে শুধুমাত্র শ্রমবাজারের প্রতিবেদনের ওপর নয়, বরং ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামগ্রিক অর্থনৈতিক পরিস্থিতির ওপরও। আজকের ইউরোজোনের খুচরা বিক্রির প্রতিবেদন ভোক্তাদের চাহিদা ও মনোভাব সম্পর্কে মূল্যবান ইঙ্গিত দিতে পারে। যদি এই প্রতিবেদনে বৃদ্ধি পরিলক্ষিত হয়, তাহলে এটি ভোক্তা আস্থা বৃদ্ধির ইঙ্গিত দিতে পারে এবং অঞ্চলটির অর্থনৈতিক শক্তিশালীকরণে অবদান রাখতে পারে। তবে, চলমান মুদ্রাস্ফীতি এবং অনিশ্চয়তার কারণে ভোক্তাদের আচরণ এখনও অস্থির থাকতে পারে। এছাড়া, জার্মানির শিল্প উৎপাদন আদেশ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দিনের প্রথমার্ধে প্রকাশিত হবে, যা ট্রেডারদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারে। জার্মানি ইউরোজোনের বৃহত্তম অর্থনীতি হওয়ায়, এই প্রতিবেদনের ফলাফল গুরুত্বপূর্ণ। আদেশের পরিমাণ হ্রাস উৎপাদন খাতে গভীর সমস্যার ইঙ্গিত দিতে পারে, যেমন সরবরাহ শৃঙ্খলের ব্যাঘাত এবং কাঁচামালের ঘাটতি। এই পরিস্থিতি অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে এবং বিনিয়োগের পরিমাণ কমিয়ে দিতে পারে। দৈনিক ট্রেডিং কৌশল হিসেবে, আমি প্রধানত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0427-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0400-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0427-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশের পরে আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0380-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0400 এবং 1.0427-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0380-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0347-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0400-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0380 and 1.0347-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/3WS1nnQ
|
|
|
EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিংয়ের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ, ৭ ফেব্রুয়ারি
EUR/USD পেয়ারের 5-মিনিটের চার্টের বিশ্লেষণ টানা তিন দিন দর বৃদ্ধির পর বৃহস্পতিবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের সামান্য দরপতন দেখা যায়। গতকাল খুব কম সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছিল এবং মার্কেটের ট্রেডাররা ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের বৈঠকের ফলাফলকে মূলত উপেক্ষা করেছিল। ফলস্বরূপ, ইউরোপীয় মুদ্রা মূলত অপ্রভাবিত ছিল। তবে, খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল মার্কেটে প্রভাব বিস্তার করেছে। যদিও প্রতিবেদনটির ফলাফলকে সম্পূর্ণরূপে হতাশাজনক হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা যায় না, তবে এই সূচকের প্রকৃত পরিসংখ্যান আবারও প্রত্যাশার চেয়ে কম ছিল। ফলস্বরূপ, ইউরোপীয় ট্রেডিং সেশনে ইউরোর দরপতন এবার সম্পূর্ণরূপে ন্যায্য ছিল। শুক্রবারের ট্রেডিং বেশ গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে, আসুন প্রতি ঘণ্টার চার্টের প্রযুক্তিগত চিত্রটি তুলে ধরা যাক। প্রথমে, এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে দৈনিক টাইমফ্রেমে একটি ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন এখনও চলছে। আমরা লক্ষ্য করেছি যে এই কারেকশনটি প্রতি ঘণ্টার টাইমফ্রেমে পর্যায়ক্রমে ধারাবাহিক প্রবণতা হিসাবে প্রকাশ পেতে পারে এবং ঠিক এটিই ঘটছে। দ্বিতীয়ত, এই পেয়ারের মূল্য একটি ডিসেন্ডিং ট্রেন্ড লাইন অতিক্রম করেছে কিন্তু তারপরে আবার এটির নিচে নেমে গেছে, যা একটি ফলাফল ব্রেকআউটের ইঙ্গিত দেয়। তবে, আমরা বিশ্বাস করি যে ব্রেকআউটটি আসল। 1.0340–1.0366 জোন অথবা ক্রিটিক্যাল লাইন থেকে নতুন করে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পেতে শুরু করতে পারে। অবশ্যই, আজকের নন-ফার্ম পে-রোল প্রতিবেদন এবং মার্কিন বেকারত্বের হার এই পরিস্থিতিকে ব্যাহত করতে পারে। যদি এই প্রতিবেদনের ফলাফল ডলারকে সমর্থন করে, তাহলে শুক্রবার আমরা এই প্রত্যাশিত মুভমেন্ট দেখতে পাব। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে, গতকাল মাত্র দুটি সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল এবং এই পেয়ারের মূল্যের অস্থিরতার মাত্রা কম ছিল। রাতারাতি, এই পেয়ারের মূল্য সেনকৌ স্প্যান বি লাইন অতিক্রম করেছিল, কিন্তু ইউরোপীয় সেশন শুরুর সময়, ট্রেডাররা সেল অর্ডার এন্ট্রি করতে পারত। এরপর মূল্য 1.0366-এ নেমে আসে, যেখানে দিনের সমস্ত মুভমেন্ট স্থগিত হয়ে গিয়েছিল। প্রযুক্তিগতভাবে, এই লেভেল থেকে একটি রিবাউন্ড দেখা গিয়েছিল, তবে যেমনটি উল্লেখ করা হয়েছে, বৃহস্পতিবার এই পেয়ারের মূল্যের মূলত শান্ত মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে।
COT রিপোর্ট সর্বশেষ COT রিপোর্টটি ২৮ জানুয়ারী প্রকাশিত হয়েছে। চার্টটিতে স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে যে নন-কমার্শিয়াল ট্রেডারদের নেট পজিশনের সংখ্যা দীর্ঘ সময় ধরে ঊর্ধ্বমুখী ছিল; তবে, এখন নেট পজিশনের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। দুই মাস আগে, কমার্শিয়াল ট্রেডারদের শর্ট পজিশনের সংখ্যা তীব্রভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল, যার ফলে দীর্ঘ সময়ের মধ্যে প্রথমবারের মতো নেট পজিশনের সংখ্যা নেতিবাচক মানে পৌঁছায়। বাজার পরিস্থিতির এই পরিবর্তন এই ইঙ্গিত দেয় যে এখন ইউরো ক্রয়ের চেয়ে বেশি বিক্রি হচ্ছে। বর্তমানে, ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে সমর্থন দিতে পারে এমন কোন মৌলিক কারণ নেই। সাপ্তাহিক টাইমফ্রেমে ইউরোর মূল্যের সাম্প্রতিক ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট খুব কমই লক্ষণীয় এবং এটি কেবল একটি সাধারণ পুলব্যাক হিসাবে বিবেচনা করা যেতে পারে। যদিও আরও কয়েক সপ্তাহ ধরে এই পেয়ারের মূল্যের কারেকশন হতে পারে, তবে এটি ১৬ বছরের নিম্নমুখী প্রবণতার পরিবর্তন ঘটাবে না। বর্তমানে, লাল এবং নীল লাইনগুলো আপেক্ষিক অবস্থান অতিক্রম করেছে এবং পরিবর্তন করেছে, যা মার্কেটে নিম্নমুখী প্রবণতা প্রবণতা নির্দেশ করে। গত সপ্তাহের রিপোর্ট অনুযায়ী, নন-কমার্শিয়াল গ্রুপে লং পজিশনের সংখ্যা 14,000 কমেছে, যেখানে শর্ট পজিশনের সংখ্যা 9,900 কমেছে। ফলস্বরূপ, নেট পজিশনের সংখ্যা আরও 4,100 টি কন্ট্র্যাক্ট হ্রাস পেয়েছে।
EUR/USD পেয়ারের 1H চার্টের বিশ্লেষণ ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা শেষ হয়েছে, মূল্য ডিসেন্ডিং ট্রেন্ডলাইন ব্রেক করেছে। আমরা মনে করি যে মধ্যমেয়াদে এই পেয়ারের দরপতন অব্যাহত থাকবে, কারণ ফেডারেল রিজার্ভ ২০২৫ সালে মাত্র ১-২ বার সুদের হার কমানোর আশা করছে। এটি ট্রেডারদের পূর্বাভাসের চেয়ে অনেক বেশি হকিশ বা কঠোর অবস্থান নির্দেশ করে। তবে, স্বল্পমেয়াদে, আমরা এক বা দুটি ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখতে পাচ্ছি। বর্তমানে ইউরোর দর বৃদ্ধির কোন শক্তিশালী কারণ নেই, তবে চলমান কারেকশন এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টকে প্রভাবিত করছে। ৭ ফেব্রুয়ারির জন্য, গুরুত্বপূর্ণ ট্রেডিং লেভেলগুলো হল: 1.0124, 1.0195, 1.0269, 1.0340-1.0366, 1.0461, 1.0524, 1.0585, 1.0658-1.0669, 1.0757, 1.0797, এবং 1.0843। এছাড়া, সেনকৌ স্প্যান বি (1.0437) এবং কিজুন-সেন (1.0327) লাইন পর্যবেক্ষণ করা গুরুত্বপূর্ণ। অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন যে ইচিমোকু সূচকের লাইনগুলো দিনের বেলা অবস্থান পরিবর্তন করতে পারে, যা ট্রেডিং সিগন্যাল সনাক্ত করার সময় বিবেচনা করা উচিত। সিগন্যালটি ভুল প্রমাণিত হলে সম্ভাব্য লোকসানের হাত থেকে সুরক্ষা পেতে এই পেয়ারের মূল্য নির্ধারিত দিকে 20 পিপস মুভমেন্টের পর ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করুন। শুক্রবার, ইউরোপীয় ইউনিয়নে জার্মানির শিল্প উৎপাদনের উপর শুধুমাত্র স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। বিপরীতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নন-ফার্ম পে-রোল, বেকারত্বের হার, মজুরি এবং কনজিউমার সূচক সহ বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। ফলস্বরূপ, বিকেলে মার্কেটে উল্লেখযোগ্য মুভমেন্টের প্রত্যাশা করা হচ্ছে এবং বাজার পরিস্থিতি ব্যাপকভাবে পরিবর্তিত হতে পারে। উল্লেখিত প্রতিবেদনগুলোর প্রকৃত ফলাফল অনিশ্চিত হতে পারে এবং আগে থেকে পূর্বাভাস দেয়া যায় না।
Read more: https://ifxpr.com/4huTBZo
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১০ ফেব্রুয়ারী
ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যে শূন্যের উল্লেখযোগ্য নিচে নেমে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য প্রথমবার 1.0372 এর লেভেল টেস্ট করে, যা এই পেয়ারের মূল্যের আরও নিম্নমুখী প্রবণতার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি তখন ইউরো বিক্রি করিনি। কিছুক্ষণ পরেই দ্বিতীয়বারের মতো 1.0372 এর লেভেলের পরীক্ষা হয়েছিল, সেসময় MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে ছিল, যা পরিকল্পনা #2 অনুসারে ইউরো ক্রয়ের সুযোগ তৈরি করেছিল। ফলস্বরূপ, এই পেয়ারের মূল্য ২০ পিপস বৃদ্ধি পেয়েছিল। শুধুমাত্র মার্কিন অর্থনৈতিক প্রপ্তিবেদনের প্রকাশের পর, 1.0372 লেভেলের আরেকটি টেস্ট হয়েছিল, তখন MACD সূচকটি শূন্যের নিচে নামতে শুরুর করেছিল। এটি একটি সঠিক সেল এন্ট্রি নিশ্চিত করেছিল, যার ফলে মূল্য 1.0320 পর্যন্ত হ্রাস পেয়েছিল। ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক হুমকি, যেখানে তিনি সমস্ত দেশের ইস্পাত ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর শুল্ক আরোপের কথা বলেছেন, আজ নতুন করে ইউরোর দরপতন সৃষ্টি করেছে। ট্রাম্পের মন্তব্য বৈশ্বিক অর্থনীতিকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলছে, যা ইতোমধ্যেই ভূরাজনৈতিক উত্তেজনার প্রভাব সামলানোর চেষ্টা করছে। উচ্চ শুল্ক বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য যুদ্ধের সূচনা করতে পারে, সরবরাহ শৃঙ্খল ব্যাহত করতে পারে, এবং মুদ্রাস্ফীতি ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গতি কমিয়ে দিতে পারে। যেহেতু ইউরো বৈশ্বিক বাণিজ্যের সাথে ঘনিষ্ঠভাবে সংযুক্ত একটি প্রধান মুদ্রা, তাই এটি এ ধরনের খবরে বিশেষভাবে সংবেদনশীল। ঝুঁকি গ্রহণের প্রবণতা কমে যাওয়ায় বিনিয়োগকারীরা নিরাপদ বিনিয়োগের দিকে ঝুঁকছে, মার্কিন ডলারের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা ইউরোর ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করছে। ট্রাম্পের অনিশ্চিত নীতিমালা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তুলছে, কারণ এটি পূর্বাভাস দেওয়া কঠিন করে দিচ্ছে যে কোন দেশ ও কোন শিল্পখাত সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
আসন্ন ঘটনাগুলো এবং তাদের সম্ভাব্য প্রভাব আজকের ক্যালেন্ডারে ইউরোজোনের সেন্টিক্স ইনভেস্টর কনফিডেন্স ইনডেক্স এবং ECB প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের ভাষণ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। মার্কেটে এই ইভেন্টগুলো প্রভাব মাঝারি মাত্রার হতে পারে। Sentix সূচক বিনিয়োগকারীদের মনোভাব পরিমাপের একটি কার্যকরী নির্দেশক হলেও, এটি সচরাচর মার্কেটে বড় ধরনের মুভমেন্ট সৃষ্টি করে না। মার্কেটের ট্রেডাররা বর্তমানে মুদ্রাস্ফীতি এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাসের মতো মূল বিষয়গুলোর ওপর বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। লাগার্দের ভাষণ থেকে কোনো বড় চমক আসার সম্ভাবনা কম, কারণ ইসিবির ধারাবাহিকভাবে ইইউ-এর অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাকে সমর্থন করে যাচ্ছে। তবে, যদি তিনি ভবিষ্যতে আরও উদ্দীপনামূলক পদক্ষেপের ইঙ্গিত দেন, তাহলে এটি ইউরোর আরও দুর্বলতার কারণ হতে পারে। আজকের ট্রেডিংয়ের কৌশল হিসেবে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের ওপর নির্ভর করব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0358-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0318-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0358-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। আসন্ন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের শক্তিশালী ফলাফল প্রকাশের পরে আজ দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর মূল্য বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0278-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0318 এবং 1.0358-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0278-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0247-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। প্রকাশিতব্য অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দুর্বল ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0318-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0278 এবং 1.0247-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4aQzodK
|
|
|
১১ ফেব্রুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
সোমবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ: EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট শুক্রবার, EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের খুবই মন্থর মুভমেন্ট পরিলক্ষিত হয়েছে। সারাদিন ট্রেডারদের জন্য কোনো গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ ছিল না। উইকেন্ডে, জানা যায় যে ডোনাল্ড ট্রাম্প স্টিল এবং অ্যালুমিনিয়াম আমদানির উপর নতুন করে শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যা "সমস্ত দেশের" জন্য প্রযোজ্য হবে, তবে এই পদক্ষেপ বাস্তবায়নের সময়সূচি এখনো অস্পষ্ট। মার্কেটের ট্রেডাররা এবার তুলনামূলকভাবে শান্ত প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে। সেশন শুরু হওয়ার সাথে সাথে মার্কিন ডলার শক্তিশালী হয়েছিল এবং গ্যাপ সৃষ্টি হয়েছিল, তবে দৈনিক ভিত্তিতে এই পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা কম থাকায় গ্যাপ দ্রুত কভার হয়ে যায়। অতিরিক্তভাবে, সোমবার ইসিবির প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্য নির্ধারিত ছিল, তবে খবর অনুযায়ী, তিনি কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করেননি, যা প্রত্যাশিত ছিল। ফলস্বরূপ, EUR/USD পেয়ারের মূল্য মূলত স্থিতিশীল ছিল এবং ট্রেডাররা নতুন প্রভাবকের জন্য অপেক্ষা করছে। ইউরোর দরপতন অব্যাহত রয়েছে, তবে দৈনিক টাইমফ্রেমে এখনো কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী কারেকশনের সম্ভাবনা রয়েছে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে, সোমবার মাত্র একটি ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল। ইউরোপীয় সেশনের সময়, মূল্য 1.0334 লেভেল থেকে বাউন্স করেছিল, তারপর প্রায় ২০ পয়েন্ট কমে যায়। এই নিম্নমুখী প্রবণতা আজও অব্যাহত থাকতে পারে, তাই এই ট্রেড হোল্ড করে রাখার এবং ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
মঙ্গলবারের ট্রেডিংয়ের পরামর্শ ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে মাঝারি-মেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে, স্থানীয় পর্যায়ে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আগেই সমাপ্ত হয়েছিল কিন্তু পুনরায় শুরু হয়েছে। মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট মার্কিন ডলারকে সমর্থন করছে, তাই ইউরোর আরও দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে, দৈনিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন আরও কয়েক সপ্তাহ স্থায়ী হতে পারে। মঙ্গলবার, তুলনামূলকভাবে এই পেয়ারের মূল্যের দুর্বল মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে এবং ইউরোর মূল্য যেকোন দিকেই যেতে পারে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলসমূহ: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, 1.0845-1.0851। আজকের একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হিসেবে জেরোম পাওয়েলের কংগ্রেসে বক্তব্য প্রদান অনুষ্ঠান রয়েছে। এই ইভেন্টটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ এখনো স্পষ্ট নয় যে সিনেটররা ফেডের চেয়ারম্যানকে কী ধরনের প্রশ্ন করবে। কিছু প্রশ্ন বেশ চ্যালেঞ্জিং হতে পারে, যা মার্কেটে শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে। ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: 1) সিগন্যালের শক্তি: সিগন্যাল গঠন করতে কতক্ষণ সময় নেয় তার উপর ভিত্তি করে সিগন্যালের শক্তি নির্ধারণ করা হয় (বাউন্স বা লেভেলের ব্রেকথ্রু)। এটি গঠন করতে যত কম সময় লাগবে, সিগন্যাল তত শক্তিশালী হবে। 2) ভুল সিগন্যাল: যদি ভুল সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে নির্দিষ্ট লেভেলের কাছাকাছি দুটি বা ততোধিক পজিশন খোলা হয় (যা টেক প্রফিট শুরু করেনি বা নিকটতম লক্ষ্যমাত্রায় পৌছায়নি), তাহলে এই লেভেলে প্রাপ্ত পরবর্তী সমস্ত সিগন্যাল উপেক্ষা করা উচিত। 3) ফ্ল্যাট মার্কেট: ফ্ল্যাট মার্কেটের সময়, যেকোন পেয়ারের একাধিক ফলস সিগন্যাল তৈরি হতে পারে বা কোন সিগন্যালের গঠন নাও হতে পারে। যাই হোক না কেন, ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়া মাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেয়া উচিত। 4) ট্রেডিং টাইমফ্রেম: ইউরোপীয় সেশনের শুরু এবং মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময়ে ট্রেড ওপেন করা উচিত। এর বাইরে সমস্ত ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করতে হবে। 5) MACD সূচকের সিগন্যাল: প্রতি ঘন্টার চার্টে, শুধুমাত্র উল্লেখযোগ্য ভোলাট্যালিটি এবং প্রতিষ্ঠিত প্রবণতার মধ্যেই MACD থেকে প্রাপ্ত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেড করার পরামর্শ দেওয়া হয়, যা একটি ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেল দ্বারা নিশ্চিত করা হয়। 6) কাছাকাছি লেভেল: যদি দুটি লেভেল একে অপরের খুব কাছাকাছি অবস্থিত হয় (5 থেকে 15 পিপস পর্যন্ত), সেগুলোকে সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেল হিসাবে বিবেচনা করা উচিত। 7) স্টপ লস: মূল্য 15 পিপস উদ্দেশ্যমূলক দিকে যাওয়ার পর, ব্রেক-ইভেনে স্টপ লস সেট করা উচিত। চার্টে কী কী আছে: সাপোর্ট এবং রেজিস্ট্যান্স লেভেলগুলো হল সেই লেভেল যা কারেন্সি পেয়ার কেনা বা বিক্রি করার সময় লক্ষ্যমাত্রা হিসাবে কাজ করে। আপনি এই লেভেলগুলোর কাছাকাছি টেক প্রফিট সেট করতে পারেন। লাল লাইন হল চ্যানেল বা ট্রেন্ড লাইন যা বর্তমান প্রবণতা প্রদর্শন করে এবং দেখায় যে এখন কোন দিকে ট্রেড করা ভাল হবে। MACD (14,22,3) সূচক, হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন উভয়ই অন্তর্ভুক্ত করে, এটি একটি সহায়ক টুল হিসেবে কাজ করে এবং এটি সিগন্যালের উৎস হিসেবেও ব্যবহার করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ বক্তৃতা এবং প্রতিবেদন (সর্বদা নিউজ ক্যালেন্ডারে অন্তর্ভুক্ত থাকে) যেকোন কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গতিশীলতাকে ব্যাপকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। অতএব, এগুলো প্রকাশের সময় অত্যন্ত সতর্কভাবে ট্রেডিং করতে হবে। চলমান প্রবণতার বিপরীতে আকস্মিকভাবে মূল্যের পরিবর্তন থেকে সুরক্ষিত থাকতে মার্কেটে থেকে বের হয়ে যাওয়াই যুক্তিসঙ্গত হতে পারে। নতুন ট্রেডারদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে প্রতিটি ট্রেড থেকে লাভ হবে না। একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ ও কার্যকর অর্থ ব্যবস্থাপনাই দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ের সাফল্যের ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।
Read more: https://ifxpr.com/3QjRpYp
|
|
|
১২ ফেব্রুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট সোমবার, নতুন করে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু হয়েছে, যদিও এর জন্য কোনো স্থানীয় মৌলিক কারণ ছিল না। দিনের একমাত্র নির্ধারিত ইভেন্ট ছিল মার্কিন কংগ্রেসে জেরোম পাওয়েলের ভাষণ, যা সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। তবুও, সারাদিন ধরে ইউরোর মূল্য স্থিরভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এই পেয়ারের মূল্যের ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার মাত্রা কম ছিল, এবং মূল্যের সামগ্রিক মুভমেন্ট কিছুটা এলোমেলো মনে হয়েছে। হায়ার টাইমফ্রেমে, এটি স্পষ্ট যে এই পেয়ার মূলত সাইডওয়েজ প্রবণতা ট্রেড করছে, যদিও এই মুহূর্তে কোনো সুস্পষ্ট রেঞ্জ নির্ধারিত নেই। এ ধরনের মুভমেন্ট অবাক করার মতো নয়। আমরা কয়েক সপ্তাহ আগে উল্লেখ করেছিলাম যে দৈনিক টাইমফ্রেমে একটি কারেকশন প্রয়োজন, এবং কারেকশনগুলো সাধারণত মূল্যের জটিল কাঠামোর মাধ্যমে ঘটে, যা স্বল্পমেয়াদী মুভমেন্টকে বিশ্লেষণ করা কঠিন করে তোলে। এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ফরেক্স মার্কেটে মূল্যের পরিবর্তনের জন্য সবসময় মৌলিক বা সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণের প্রয়োজন হয় না। তাই এই পেয়ারের মূল্যের সোমবারের মুভমেন্ট পুরোপুরি যুক্তিসঙ্গত না হলেও, এটি একেবারে অযৌক্তিকও ছিল না।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট মঙ্গলবার ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে কোনো কার্যকর ট্রেডিং সিগন্যাল তৈরি হয়নি। শুধুমাত্র মার্কিন সেশনের শেষের দিকে (রাতের সময়) এই পেয়ারের মূল্য 1.0334–1.0359 রেঞ্জের উপরে কনসোলিডেট করেছে। তবে, রাতের বেলায় ট্রেডাররা সাধারণত নতুন পজিশন ওপেন করে না, এবং ব্রেকআউটটি দুর্বল ও অনির্ভরযোগ্য ছিল। ফলে, আমরা মনে করি না যে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট আজও অব্যাহত থাকবে।
বুধবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, বর্তমানে মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে। যদিও স্থানীয় পর্যায়ে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা কিছু সময়ের জন্য বাধাগ্রস্ত হয়েছিল, তবে তা পুনরায় শুরু হয়েছে। আমরা আশা করছি যে ইউরোর মূল্য আবারও হ্রাস পেতে পারে, কারণ মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণগুলো এখনো মার্কিন ডলারের পক্ষে কাজ করছে। তবে, দৈনিক ভিত্তিতে এই পেয়ারের মূল্যের কারেকশন আরও কয়েক সপ্তাহ স্থায়ী হতে পারে। বুধবার এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট অস্থির ও অনিশ্চিত হতে পারে, কারণ কারেকশন এখনো চলমান রয়েছে। তাই ট্রেডিংয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ টেকনিক্যাল লেভেলগুলোর উপর নির্ভর করা উচিত। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে পর্যবেক্ষণের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.0156, 1.0221, 1.0269–1.0277, 1.0334–1.0359, 1.0433–1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726–1.0733, 1.0797–1.0804, এবং 1.0845–1.0851। বুধবার, জেরোম পাওয়েল কংগ্রেসে তার দ্বিতীয় ভাষণ দেবেন। তার পূর্ববর্তী বক্তব্যে, তিনি সিনেট ব্যাংকিং কমিটির সামনে কোনো নতুন তথ্য উপস্থাপন করেননি, এবং আজকের বক্তব্য থেকেও উল্লেখযোগ্য কোনো অন্তর্দৃষ্টি পাওয়ার সম্ভাবনা কম। তবে, আজ মার্কিন ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা একটি গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন হিসেবে বিবেচিত হয়।
Read more: https://ifxpr.com/4jWqq2J
|
|
|
১২ ফেব্রুয়ারি কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবারের জন্য খুবই অল্প সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। আজকের প্রধান প্রতিবেদন হলো যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন, যা ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতির উপর সরাসরি প্রভাব ফেলতে পারে। এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে ফেডের সুদের হার কমানোর কোনো তাৎক্ষণিক পরিকল্পনা নেই, যা জেরোম পাওয়েল গতকাল পুনরায় নিশ্চিত করেছেন। যদি মাঝারি মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে—যা গত তিন মাস ধরে বৃদ্ধি পাচ্ছে—তাহলে ২০২৫ সালে অন্তত দুই দফা সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা আরও হ্রাস পাবে, যেমনটি ট্রেডাররা প্রাথমিকভাবে প্রত্যাশা করেছিল। তাই যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতির উচ্চ হার সাধারণত ডলারের জন্য বেশি ইতিবাচক।
ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের প্রধান ইভেন্ট হিসেবে মার্কিন কংগ্রেসে জেরোম পাওয়েল দ্বিতীয়বারের মতো বক্তব্য দেবেন। এটি উল্লেখযোগ্য যে সাম্প্রতিক সময়ে তিনটি প্রধান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতিমালা সংক্রান্ত সভা অনুষ্ঠান, তাই মুদ্রানীতি সংক্রান্ত অবস্থানের উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা কম। গতকাল কংগ্রেসে পাওয়েল সিনেটরদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন, তবে তিনি কোনো নতুন বা গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রদান করেননি। যদিও আজ আইনপ্রণেতাদের প্রশ্ন কিছুটা ভিন্ন হতে পারে, তবে পাওয়েলের বক্তব্য ফেডের বর্তমান নীতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকার সম্ভাবনা বেশি। ফলে, আজ পাওয়েলের বক্তব্য থেকে এমন কোনো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়ার সম্ভাবনা কম যা মার্কেটে প্রভাব বিস্তার করতে পারে। উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে মার্কেটে অত্যন্ত অনিশ্চিত মুভমেন্ট যেতে পারে। ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতারত মাত্রা বেশি থাকতে পারে, এবং দিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদনের হলো যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন, যা মূল্যের ওঠানামার মাত্রা আরও বৃদ্ধি করতে পারে। যদি যুক্তরাষ্ট্রের মূল্যস্ফীতি প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হয়, তাহলে বিকালের দিকে ডলারের মূল্য উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেতে পারে। অন্যদিকে, যদি মূল্যস্ফীতি কমে যায়, তাহলে ডলারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/3ECJH9y
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১২ ফেব্রুয়ারী
উইউরোর ট্রেডের বিশ্লেষণ এবং ট্রেডিংয়ের পরামর্শ
দিনের প্রথমার্ধে যখন MACD সূচকটি ইতোমধ্যেই শূন্যের অনেকটা উপরে উঠে গিয়েছিল তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0367 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করেছিল। এই কারণে, আমি ইউরো ক্রয় করিনি। দিনের দ্বিতীয়ার্ধে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা ও ইভেন্ট নির্ধারিত রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে জানুয়ারির ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) ও মূল মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, এবং ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েল ও FOMC সদস্য রাফায়েল বস্টিকের ভাষণ অনুষ্ঠিত। ট্রেডাররা মূলত ফেডারেল রিজার্ভের সম্ভাব্য প্রতিক্রিয়ার দিকে মনোযোগ দেবে। যদি মার্কিন মূল্যস্ফীতি ক্রমাগত বৃদ্ধির ইঙ্গিত পাওয়া যায়, তাহলে ফেড সম্ভবত অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণের অবস্থান গ্রহণ করবে এবং সুদের হার অপরিবর্তিত রাখবে। এটি ডলারকে আরও শক্তিশালী করবে, কারণ বিনিয়োগকারীরা স্থিতিশীল বা সম্ভাব্যভাবে বৃদ্ধি পাওয়া সুদের হারের কারণে মার্কিন মুদ্রাকে আরও আকর্ষণীয় হিসাবে বিবেচনা করবে। অন্যদিকে, যদি মূল্যস্ফীতি হ্রাস পাওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যায়, তাহলে মুদ্রানীতি শিথিল করার সম্ভাবনা নিয়ে মার্কেটে আলোচনা শুরু হতে পারে, যা ডলারের উপর চাপ সৃষ্টি করবে। এই পরিস্থিতিতে, EUR/USD পেয়ারের জন্য ইতিবাচক পরিস্থিতি দেখা যাবে এবং নতুন করে ইউরো ক্রয়ের প্রতি আগ্রহ দেখা যাবে। অতএব, জানুয়ারির মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদনের ফলাফল স্বল্পমেয়াদে কারেন্সি মার্কেটের মূল চালিকা শক্তি হবে। ট্রেডারদের সংবাদগুলো ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করা এবং আগামীকাল মাত্রা উচ্চ ভোলাটিলিটি বা অস্থিরতার জন্য প্রস্তুত থাকা উচিত। আমার দৈনিক ট্রেডিং কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি MACD সূচকের বর্তমান পূর্বাভাস নির্বিশেষে প্রধানত পরিকল্পনা #1 বাস্তবায়নের উপর মনোযোগ দেব, কারণ আমি মার্কেটে শক্তিশালী ও দিকনির্দেশনামূলক মুভমেন্টের প্রত্যাশা করছি।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0415-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0384-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.0415-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। মার্কিন মুদ্রাস্ফীতি প্রত্যাশার চেয়ে কম হলে এই পেয়ারের বুলিশ প্রবণতার সম্ভাবনা রয়েছে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0365-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0384 এবং 1.0415-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0331-এর লেভেলে পৌঁছানোর পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0365-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। যেকোন সময় এই পেয়ারের উপর বিয়ারিশ প্রবণতার চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0384-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0365 এবং 1.0331-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
চার্টে কী আছে: হালকা সবুজ লাইন: এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট ক্রয়ের জন্য এন্ট্রি প্রাইস। গাঢ় সবুজ লাইন: টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করার জন্য সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা, কারণ এই লেভেলের উপরে আরও দর বৃদ্ধির সম্ভাবনা নেই। হালকা লাল লাইন: এই ট্রেডিং ইন্সট্রুমেন্ট বিক্রয়ের জন্য এন্ট্রি প্রাইস। গাঢ় লাল লাইন:টেক-প্রফিট (TP) সেট করতে পারেন বা ম্যানুয়ালি মুনাফা নির্ধারণ করার জন্য সম্ভাব্য লক্ষ্যমাত্রা, কারণ এই লেভেলের নিচে আরও দরপতনের সম্ভাবনা নেই। MACD সূচক: মার্কেটে এন্ট্রি করার সময়, ওভারবট এবং ওভারসোল্ড জোন চিহ্নিত করা গুরুত্বপূর্ণ। নতুন ফরেক্স ট্রেডারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ: ফরেক্স মার্কেটে নতুন ট্রেডারদের মার্কেটে এন্ট্রির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় খুব সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। গুরুত্বপূর্ণ মৌলিক প্রতিবেদন প্রকাশের আগে, মূল্যের তীব্র ওঠানামা এড়াতে মার্কেটের বাইরে থাকাই ভাল। আপনি যদি সংবাদ প্রকাশের সময় ট্রেড করার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে ক্ষতি কমাতে সর্বদা স্টপ অর্ডার সেট করুন। স্টপ অর্ডার না সেট করলে আপনি খুব দ্রুত আপনার সম্পূর্ণ ডিপোজিট হারাতে পারেন, বিশেষ করে যদি আপনি মানি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার না করেন এবং বড় ভলিউমে ট্রেড করেন। এবং মনে রাখবেন সফলভাবে ট্রেড করার জন্য আপনার ট্রেডিংয়ের একটি স্পষ্ট পরিকল্পনা থাকতে হবে, ঠিক যেমনটি আমি এই নিবন্ধে নির্ধারণ করেছি। বর্তমান বাজার পরিস্থিতির উপর ভিত্তি করে ট্রেডিংয়ের স্বতঃস্ফূর্ত সিদ্ধান্ত দৈনিক ভিত্তিতে ট্রেড করা যেকোন নতুন ট্রেডারের জন্য সহজাতভাবে ক্ষতির কারণ হতে পারে।
*এখানে পোস্ট করা মার্কেট বিশ্লেষণ আপনার সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য প্রদান করা হয়, ট্রেড করার নির্দেশনা প্রদানের জন্য প্রদান করা হয় না।
Read more: https://ifxpr.com/3CYi61N
|
|
|
১৪ ফেব্রুয়ারি কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
বৃহস্পতিবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট বৃহস্পতিবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল, যদিও সপ্তাহের শুরুতে যে কারণগুলো পেয়ারটির মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে সমর্থন করেছিল, তার তুলনায় এখন তুলনামূলকভাবে কম কারণ বিদ্যমান। চলতি সপ্তাহে ইউরোপীয় মুদ্রার ধারাবাহিক দর বৃদ্ধি দেখা গেছে। তবে, এই দর বৃদ্ধির মূল কারণ কী? জেরোম পাওয়েল দুইবার ফেডারেল রিজার্ভের হকিশ বা কঠোর অবস্থানের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন। সাম্প্রতিক মূল্যস্ফীতি প্রতিবেদন পাওয়েলের এই মতামতকে আরও জোরদার করেছে যে শীঘ্রই মূল সুদের হার কমানো উচিত হবে না। ইউরোজোন থেকে কয়েকটি তুলনামূলকভাবে ইতিবাচক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে, বিশেষ করে বৃহস্পতিবার প্রকাশিত শিল্প উৎপাদন প্রতিবেদন, যা দীর্ঘদিন পর প্রথমবারের মতো পূর্বাভাসের চেয়ে ইতিবাচক ফলাফল প্রদর্শন করেছে। তবে, প্রশ্ন ওঠে যে শিল্প উৎপাদন প্রতিবেদন কি ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতি থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ? আমরা পূর্বেই উল্লেখ করেছি যে দৈনিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন অব্যাহত রয়েছে, তবে ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে প্রবণতাগুলো বারবার পরিবর্তিত হচ্ছে, যা মার্কেটে এলোমেলো এবং কিছুটা অযৌক্তিক মুভমেন্ট সৃষ্টি করছে। একটি নতুন ট্রেন্ডলাইন তৈরি হয়েছে, যা ইউরোরকে সমর্থন প্রদান করছে, তবে এই লাইনটি যে কোনো মুহূর্তে, এমনকি আজও ব্রেক করা হতে পারে।
EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫-মিনিটের টাইমফ্রেমে বৃহস্পতিবার একাধিক ট্রেডিং সিগন্যাল গঠিত হয়েছে। দিনের শুরুতে মূল্য 1.0433-1.0453 জোন থেকে দুবার বাউন্স করে, এরপর দিনের শেষে এটি এই লেভেলের নিচে নেমে যায়। প্রথম সেল সিগন্যাল এবং অপেক্ষাকৃত কম কার্যকর দ্বিতীয় সেল সিগন্যালটি শর্ট পজিশন ওপেন করার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারত। তবে, উভয় ক্ষেত্রেই এই পেয়ারের মূল্য নিকটবর্তী লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়েছে। এর ফলে, যদিও এই ট্রেডগুলোতে কোনো ক্ষতি হয়নি, তবে মুনাফার সুযোগও সীমিত ছিল।
শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে, র্তমানে মধ্যমেয়াদে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বিরাজ করছে। স্থানীয় পর্যায়ে আগের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা সমাপ্ত হয়েছে এবং নিম্নমুখী মুভমেন্ট আবার শুরু হয়েছে। ইউরোর আরও দরপতনের সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ মৌলিক এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক কারণগুলো এখনো মার্কিন ডলারকে সমর্থন করছে। তবে, দৈনিক টাইমফ্রেমে এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী কারেকশন আরও কয়েক সপ্তাহ ধরে চলতে পারে। শুক্রবার, কারেকশন চলমান থাকার কারণে এই পেয়ারের মূল্যের অনিয়মিত মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। তাই ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত এবং টেকনিক্যাল লেভেলের উপর করে সিদ্ধান্ত নেওয়া যেতে পারে। ৫-মিনিট টাইমফ্রেমে গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণযোগ্য লেভেলগুলো হলো: 1.0156, 1.0221, 1.0269-1.0277, 1.0334-1.0359, 1.0433-1.0451, 1.0526, 1.0596, 1.0678, 1.0726-1.0733, 1.0797-1.0804, এবং 1.0845-1.0851। শুক্রবার, ইউরোজোনে চতুর্থ প্রান্তিকের জিডিপির দ্বিতীয় অনুমান সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যখন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র শিল্প উৎপাদন এবং খুচরা বিক্রয় সম্পর্কিত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। জিডিপি প্রতিবেদন মার্কেটের পরিস্থিতিকে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাবিত করবে বলে মনে হচ্ছে না, তবে মার্কিন প্রতিবেদনগুলো মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে।
Read more: https://ifxpr.com/3QiKgrq
|
|
|
EUR/USD: নতুন ট্রেডারদের জন্য ট্রেডিংয়ের সহজ পরামর্শ, ১৭ ফেব্রুয়ারী
ইউরোর ট্রেডের পরামর্শ এবং বিশ্লেষণ যখন MACD সূচকটি শূন্যের উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছিল, তখন এই পেয়ারের মূল্য 1.0477 এর লেভেল টেস্ট করেছিল, যা ইউরো ক্রয়ের জন্য একটি উপযুক্ত এন্ট্রি পয়েন্ট নিশ্চিত করেছিল। এর ফলে, এই পেয়ারের মূল্য ৩০ পিপসেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়েছিল, তবে অল্পের জন্য মূল্য 1.0515 এর লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে ব্যর্থ হয়। সম্প্রতি প্রকাশিত মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর দুর্বল ফলাফল ফেডারেল রিজার্ভের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ তৈরি করতে পারে, কারণ ফেডের কর্মকর্তারা দীর্ঘ সময়ের জন্য উচ্চ সুদের হার বজায় রাখার পরিকল্পনা করছে। গত সপ্তাহের খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন এই উদ্বেগকে আরও বাড়িয়ে তুলেছে। সুদের হার অতিরিক্ত উচ্চ পর্যায়ে রাখলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির উপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে, যে বিষয়টি অর্থনীতিবিদদের মধ্যে ক্রমশ আলোচিত হচ্ছে। ডলারের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স থেকে বোঝা যাচ্ছে যে মার্কেটের ট্রেডাররা ইতোমধ্যেই এই পরিস্থিতির জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। আজকের ট্রেডিং সেশনে ইউরোজোনের বেশ কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। দিনটি শুরু হবে ইউরোজোন এবং ইতালির ট্রেড ব্যালেন্স সংক্রান্ত প্রতিবেদনের প্রকাশনার মাধ্যমে, এরপরে বুন্দেসব্যাংকের মাসিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে এবং ইউরোগ্রুপের বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। যদিও এই ইভেন্টগুলো ট্রেডার এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তবে এসব ইভেন্ট মার্কেটে সীমিত প্রভাব বিস্তার করতে পারে, কারণ বর্তমানে বিনিয়োগকারীরা ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ইসিবির) স্পষ্ট নীতিগত সংকেতের জন্য অপেক্ষা করছে। ট্রেডারদের দৃষ্টি মূলত ইসিবির কর্মকর্তাদের বক্তব্য এবং মার্কিন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের দিকে থাকবে, কারণ এসব উপাদান বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক পরিস্থিতিকে প্রভাবিত করবে। তবে, বুন্দেসব্যাংকের প্রতিবেদন জার্মান অর্থনীতি এবং ইউরোজোনের অর্থনৈতিক অবস্থার গুরুত্বপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি প্রকাশ করতে পারে। যদি আসন্ন প্রতিবেদনে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি মন্থর হওয়ার বা মূল্যস্ফীতির চাপ বৃদ্ধির ইঙ্গিত থাকে, তাহলে এটি ইউরোর উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। অন্যদিকে, ইউরোগ্রুপ বৈঠক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ এবং ভবিষ্যৎ দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আলোচনা করার একটি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে, তবে এটি সাধারণত তাৎক্ষণিকভাবে কোনো নীতিগত পরিবর্তন আনে না। বরং, এই বৈঠক নীতিনির্ধারকদের অগ্রাধিকার ও পরিকল্পনা সম্পর্কে অতিরিক্ত অন্তর্দৃষ্টি পাওয়ার সুযোগ হিসেবে দেখা যেতে পারে। আজকের দৈনিক ট্রেডিং কৌশলের ক্ষেত্রে, আমি মূলত পরিকল্পনা #1 এবং পরিকল্পনা #2 বাস্তবায়নের উপর গুরুত্ব দেব।
বাই সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: আজ যখন মূল্য 1.0547-এর লেভেলে বৃদ্ধির লক্ষ্যে 1.0507-এর (চার্টে সবুজ লাইন দ্বারা চিহ্নিত) লেভেলে পৌঁছাবে, তখন আপনি ইউরো কিনতে পারেন। মূল্য 1.054-এর লেভেলে গেলে, আমি বাই পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 30-35 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর সেল পজিশন ওপেন করব। চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণবতার অংশ হিসেবে দিনের প্রথমার্ধে ইউরোর আরও দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করা যেতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! এই পেয়ার কেনার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের উপরে রয়েছে এবং সেখান থেকে উপরের দিকে উঠতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: আজ MACD সূচকটি ওভারসোল্ড জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0482-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রে আমি ইউরো কেনার পরিকল্পনা করছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে ঊর্ধ্বমুখী দিকে নিয়ে যাবে। আমরা 1.0507 এবং 1.0547-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দর বৃদ্ধির প্রত্যাশা করতে পারি।
সেল সিগন্যাল পরিকল্পনা #1: EUR/USD পেয়ারের মূল্য চার্টে লাল লাইন দ্বারা চিহ্নিত 1.0482-এর লেভেল ব্রেক করে নিচের দিকে যাওয়ার পর আমি ইউরো বিক্রি করার পরিকল্পনা করছি। লক্ষ্যমাত্রা হবে 1.0449-এর লেভেল, যেখানে মূল্য পৌঁছালে আমি সেল পজিশন থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরিকল্পনা করছি এবং এন্ট্রি পয়েন্ট থেকে বিপরীত দিকে 20-25 পিপসের মুভমেন্টের উপর নির্ভর করে ইউরোর বাই পজিশন ওপেন করব। মার্কিন অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের হতাশাজনক ফলাফল প্রকাশিত হলে এই পেয়ারের উপর বিক্রির চাপ ফিরে আসতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ! বিক্রি করার আগে, নিশ্চিত করুন যে MACD সূচকটি শূন্যের নিচে রয়েছে এবং শূন্যের নিচে নামতে শুরু করেছে। পরিকল্পনা #2: MACD সূচকটি ওভারবট জোনে থাকাকালীন সময়ে 1.0507-এর লেভেলে মূল্যের পরপর দুটি টেস্টের ক্ষেত্রেও আমি আজ ইউরো বিক্রি করতে যাচ্ছি। এটি এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী হওয়ার সম্ভাবনাকে সীমিত করবে এবং বাজারদরকে বিপরীতমুখী করে নিম্নমুখী করবে। আমরা 1.0482 এবং 1.0449-এর বিপরীতমুখী লেভেলের দিকে এই পেয়ারের দরপতনের আশা করতে পারি।
Read more: https://ifxpr.com/4b6dwLx
|
|