০০১. এই ঘরে যাই, ওই ঘরে যাই
দুম দুমিয়ে আছায় খাই।
উত্তরঃ ঝাঁটা।
০০২.
সর্প বটে তার চারটি পা
ডিম দেয় না, বাচ্চা দেয়?
উত্তরঃ গুই-সাপ।
০০৩.
জনম গেল দুখে
বুকে আমার আগুন দিয়ে
থাকো অনেক সুখে।
উত্তরঃ হুঁকো।
০০৪.
কাল আমাকে মেরে ছিলে
সয়ে ছিলাম আমি
আজ আমায় মারো দেখি
কেমন বেটা তুমি।
উত্তরঃ মাটির হাড়ি।
০০৫.
আমার মা যখন যায়
তোমার মার পাশে
দুই মা হারিয়ে যায়
নানার পুত্র হয় শেষে।
উত্তরঃ মামা।
০০৬
দুধ দিয়া ফুল সাজে
খাইতে অনেক মিঠা লাগে।
উত্তরঃ সন্দেশ।
০০৭.
কম দিলে যায় না খাওয়া
বেশি দিলে বিষ
মা বলেছে, বুঝে শুনে
তার পরেতে দিস।
উত্তরঃ লবণ।
০০৮.
চার পায়ে বসে, আট পায়ে চলে
রাক্ষস নয়, খোক্ষস নয়
আস্ত মানুষ গিলে।
উত্তরঃ পালকি।
০০৯.
যে মুখে খায়, সেই মুখে হাগে
এই প্রাণি নিত্য রাত জাগে।
উত্তরঃ বাদুর।
০১০.
ঢাক গুড় গুড়, ঢাক গুড় গুড়
ঢাক গুড় গুড় করে
বলপুরেতে আগুন লেগেছে
কেউ না নিভাতে পারে।
উত্তরঃ সূর্য।
০১১.
হাত দিলে বন্ধ করে
সূর্যদোয়ে খোলে
ঘোমটা দেওয়া স্বভাব তার
মুখ নাহি তোলে।
উত্তরঃ লজ্জাবতী লতা।
০১২.
সাগর থেকে জন্ম নিয়ে
আকাশে করে বাস
মায়ের কোলে ফিরে যেতে
জীবন হয় লাশ।
উত্তরঃ মেঘ।
০১৩.
এই দেখি এই নাই
তার আগে আগুন নাই।
উত্তরঃ বিদ্যুৎ।
০১৪.
চক থেকে এলো সাহেব
কোট-প্যান্ট পরে
কোট-প্যান্ট খোলার পরে
চোখ জ্বালা করে।
উত্তরঃ পেঁয়াজ।
০১৫.
তি অক্ষরে নাম তার
অনেক লোকে খায় মধ্যের অক্ষর বাদ দিলে
জিনিস রাখা যায়।
উত্তরঃ তামাক।
০১৬.
তেল চুকচুক পাতা
ফলের ওপর কাঁটা
পাকলে হয় মধুর মতো
বিচি গোটা গোটা।
উত্তরঃ কাঁঠাল।
০১৭.
তিনটি র্বণে নামটি তার,
রসাল এক ফল ছাড়িয়ে মধ্যবর্ণ
হয় যে আরেক ফল।
উত্তরঃ কমলা।
০১৮.
কাঁচা খাও, পাকা খাও
খাইতে রড় মিষ্টি
আমি যদি খাইতে বলি
চটে গিয়ে করো অনাসৃষ্টি।
উত্তরঃ কলা।
০১৯.
উত্তরে চিলের বাসা
কোন গাছের ফল কাঁচা।
উত্তরঃ পেস্তাগাছ।
০২০.
জলে জন্ম ঘরে বাস,
জলেতে পড়লে সর্বনাশ।
উত্তরঃ লবণ।
|