250 গ্রাম সয়াবিন ভিজিয়ে রাখুন ১২ ঘণ্টা। এরপর এর সঙ্গে মেশান এক লিটার পানি। ভালোমতো ব্লেন্ড করে নিন। ব্লেন্ডার না থাকলে পাটায় পিষে নিতে পারবেন। তারপর ছেঁকে নিতে হবে পাতলা কাপড় দিয়ে। খুব বেশি বিরতি না দিয়ে জ্বাল দিয়ে নিন। গরম কিংবা ঠান্ডা পছন্দমতো খেতে পারবেন এরপর। তৈরি করা সয়াদুধটি ব্যবহার করা যাবে বেশ কিছুদিন। এ দুধ ফ্রিজে রাখা হলে জ্বাল দিতে হবে তিন দিন পরপর। এ দুধ যদি বাইরে রাখা হয় তাহলে এক দিন অন্তর জ্বাল দিতে হবে। এই পুষ্টিকর দুধটির গুণগত মান একঝলকে দেখে নেওয়া যাক। এক কাপ সয়াদুধে পাওয়া যাবে- –ক্যালরি ৮০ গ্রাম –প্রোটিন ৬•৭ গ্রাম –কার্বোহাইড্রেট ৪•৪ গ্রাম –ফ্যাট ৪•৭ গ্রাম এবং –ফাইবার ৩•২ গ্রাম তৈরি করা দুধ দিয়ে বানানো যাবে পুডিং, সেমাই, পায়েস ইত্যাদি। সয়াদুধের নিজস্ব কোনো ফ্লেভার নেই.
ঝিকরগাছা উপজেলার শ্রীরামপুর আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা আবদুর রাজ্জাক বানিয়েছেন সন্দেশ। তিনি জানান, গরুর দুধের সন্দেশ ও সয়া সন্দেশের মধ্যে কোনো তফাৎ নেই। ##
যশোরের শার্শা উপজেলায় জাপান-বাংলাদেশ কালচারাল অ্যাসোসিয়েশন সয়াদুধের বাণিজ্যিক উত্পাদন শুরু করেছে। এটা এই সংস্থার অধীনে ব্যক্তিগতভাবে কয়েকজন মিলে এর উত্পাদন শুরু করেন। এই সংস্থাটির একজন মহাদেব চন্দ্র বসু। তিনি জানান, এই ব্যবসা শুরু করতে চাইলে কঠোর পরিশ্রম করতে হবে। সয়াদুধ কী- বিষয়টা মানুষকে বোঝাতে হবে। বাজারে চাহিদা তৈরি করতে হবে। তিনি বলেন, আমরা সয়াদুধ উৎপাদন করে স্থানীয়ভাবে ব্যাপক সাড়া ফেলতে সক্ষম হয়েছি। এর জন্য আমাদের প্রচার চালাতে হয়েছে।
http://infopedia.com.bd/career/business-plan/3034
জাপান পোস্টের অর্থায়নে ২০০৩ সালে শার্শা উপজেলার নাভারণে সয়াবিন থেকে দুধ তৈ
|