বালু
নদী থেকে বহির্গত
হয়ে ধোলাইখালটি ঢাকা শহরের
পূর্বাঞ্চলে ধোলাই
নদী হিসেবে প্রবাহিত, যা খাল
নামে পরিচিত ছিল। নবাব ইসলাম
খাঁ জনগণের স্বাস্থ্য, চলাচল
সুবিধার্থে আরও কিছু এলাকায় খাল
খনন করেন। পুরনো ধোলাইখালটির
পুনর্খনন ও সংস্কার
করে খালটিকে নৌযান চলাচল ও
মালামাল আনা-নেয়ার
উপযোগী করেছিলেন।
ধোলাইখাল, গোয়ালঘাট, পাঁচ ভাই
ঘাট লেন, লালমোহন স্ট্রিট,
ধোলাইখাল পুকুরপাড়, উত্তর ও দক্ষিণ
মৈশুন্দি, নবাবপুর রোড, টিপু সুলতান
রোড, বনগ্রাম, ওয়ারী ও
পার্শ্ববর্তী এলাকায় এই শিল্পের
ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে। এ
ছাড়া ধোলাইখাল ও
পার্শ্ববর্তী এলাকায় রয়েছে ছোট-
বড়
অর্ধলক্ষাধিক
ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কশপ
বা হাল্কা প্রকৌশল শিল্প। এই
এলাকায়
ঢুকলে সকাল থেকেই রায়
সাহেববাজার মোড়
থেকে নারিন্দা মোড় পর্যন্ত
রাস্তার
দুইধারে শত শত গাড়ির লাইন
চোখে পড়বে।
সেলফ
১৫শ’ থেকে ২ হাজার ৫শ’ টাকা,
ডায়নামো ১৫শ’ থেকে ২ হাজার,
ডিস্ট্রিবিউটর ২ হাজার থেকে ৫
হাজার, কার্বোরেটর ২ হাজার ৫শ’
থেকে ৬ হাজার, ফ্যান মোটর ১
হাজার থেকে ২ হাজার ৫শ’,
রেডিয়েটর ২ হাজার ৫শ’ থেকে ৭
হাজার, গিয়ার বক্স ২ হাজার
থেকে ৭
হাজার, ইঞ্জিন ব্লক ১৫শ’ থেকে ৩
হাজার, পিস্টন সেট ১ হাজার
থেকে ২
হাজার ৫শ’, বাল্ব সেট ৫শ’ থেকে ১৫শ’,
ক্লাচ প্লেট ৫শ’ থেকে ১ হাজার,
প্রেসার প্লেট ১ হাজার ৫শ’ থেকে ২
হাজার, অয়েল পাম্প ১ হাজার ৫শ’
থেকে ২ হাজার, এসি পাম্প ৫শ’
থেকে ৮শ’, প্লাগ ১ হাজার থেকে ৩
হাজার, ইঞ্জিন পুুলি ৫শ’ থেকে ১
হাজার ৫শ’, মবিল চেম্বার ৫শ’
থেকে ১
হাজার টাকায় সচরাচর
বিক্রি করা হয়ে থাকে। এ
ছাড়া ইঞ্জিনও পাওয়া যায় বিভিন্ন
মডেলের। হানড্রেড ফাইভ-এ ৩০
হাজার, ফোর-ই ২৭ হাজার, নাইন-
টি ৫০
হাজার, নাইন-টি ফাইভ-এ ৩০ হাজার,
ফাইভ-কে লাইটেজ ৬০ হাজার,
ক্রাউন-
এক্স-১ লাখ, কোরোনা ফোর-এক্স
এ্যান্ড থ্রি-এক্স ৩৫ হাজার টাকা।
|