কিভাবে ভার্জিন মেয়ে চিনবেন
বা বুঝবেন আপনার সঙ্গী ভার্জিন
কি না ??
☞☞☞ভার্জিন হবার লক্ষনঃ
☞☞ যোনিঃ
☞ ল্যাবিয়া মেজরা অর্থাৎ বাইরের
পাপড়ি প্রায় সম্পূর্ণ
ভাবে একসাথে লেগে থাকবে এবং
যোনিমুখ
দেখা যাবে না।
☞ ল্যাবিয়া মাইনরা অর্থাৎ
ভিতরের পাপড়িও সম্পূর্ণভাবে বন্ধ
থাকবে এবং ল্যাবিয়া মেজরা
দিয়ে ঢাকা থাকবে পুরোটাই।
ল্যাবিয়া মেজরা না সরালে দেখা
যাবে না।
☞ হাইমেন অর্থাৎ সতিচ্ছেদ অক্ষত
থাকবে। যদিও অনেক কারনেই
ছিঁড়ে যেতে পারে।
☞ ল্যাবিয়া মাইনরার নিচের প্রান্ত
একত্রে থাকবে।
☞ ক্লাইটরিস খুব ছোট
এবং একে আবরণকারী চামড়াও
পাতলা হবে।
☞ যোনিপথ সরু এবং ভিতরের
ভাঁজগুলি কম মসৃণ হবে। ভাজ অনেক
বেশি হবে।
☞☞ স্তনঃ
☞ স্তন ছোট হবে,
☞ চ্যাপ্টা হবে, গোল নয়,
☞ দৃঢ় হবে, তুলতুলে নয়,
☞ নিপলের চারপাশে যে গাঢ় অংশ
থাকে তার রঙ
গোলাপি থেকে বাদামী রঙ এর
হবে (কম গাঢ় রঙ হবে) এবং এই অংশ
আয়তনে ছোট হবে,
☞ নিপলের আকার ছোট হবে।
☞☞ সিউডোভারজিনঃ
অনেক সময় অনেক মেয়ের কয়েকবার
যৌনমিলনের পরেও হাইমেন
বা সতিচ্ছেদ অক্ষত থাকে। এদের
সিউডোভারজিন
বা মিথ্যা ভারজিন বলা হয়। তবে এর
হার অনেক কম। এদের অন্য
বৈশিষ্ট্যগুলো দিয়ে চিহ্নিত
করা যায়।
☞☞☞☞বিঃদ্রঃ যেসব
মেয়ে বেশি খেলাধুলা বা
শরীরচর্চা করে,
সাইকেল বা মোটরসাইকেল চালায়,
ঘোড়ায় চড়ে বা হস্তমৈথুন
করে তাদের হাইমেন বা সতিচ্ছেদ
ছিঁড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
|