কিছু কৌতুক~~Hedaet Forum~~


Email: Password: Forgot Password?   Sign up
Are you Ads here? conduct: +8801913 364186

Forum Home >>> Blogs, Variety >>> কিছু কৌতুক

Tamanna
Modarator Team
Total Post: 7639

From:
Registered: 2011-12-11
 

কিছু পুরানো কৌতুক ... কমন না পরলে তো ভালো ...আর পড়া থাকলেও সমস্যা নাই রিভিশন হয়ে যাবে ...............

হাসি দেয় শারীরিক সুস্থতাঃ হাসিতে ভাল ব্যায়াম হয়। মুখের পেশির, বুকের পেশির, পিঠের পেশির, পেটের পেশির। হাসতে হাসতে তো বুকে পিঠে খিল ধরেই যায়। এক দন্ডের আন্তরিক হাসিতে কয়েক মিনিটের ব্যায়ামের সমান ক্যালরি খরচ হয়। হাসি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। শরীরে রোগ প্রতিরোধকারী এন্টিবডির পরিমাণ বাড়িয়ে দেয়। গবেষণায় দেখা গেছে, হাসি হৃদরোগের সম্ভাবনা কমায়। কমায় হার্ট এ্যাটাকের সম্ভাবনাও। হাসি উচ্চ রক্তচাপ কমায়। স্ট্রোকের সম্ভাবনাও কমায়। যারা নিয়মিত হাসেন, তাদের রক্তচাপ কম থাকে। হাসি হজমে সাহায্য করে, হজম করা খাদ্যব‘ শোষণেও সহায়তা করে। হাসি স্ট্রেস হরমোন কমায়। শরীরকে রিলাক্স করে। বাতের ব্যথাও কমাতে পারে।

হাসি দেয় মানসিক সুস্থতাঃ হাসি শক্তিশালী মানসিক দাওয়াই। হাসিতে মুড বা মানসিক অবস্থা ভাল হয়, মন মরা ভাব দূর হয়। হাসিতে রাগ পানি হয়ে যায়, মগজ ঠান্ডা থাকে। রস রসিকতা মানুষের চিন্তাধারা বদলে দেয়। টেনশন দূর করে, দুশ্চিন্তা দূর করে। দূর করে একাকীত্ব। হাসলে মন ভালো লাগে, শরীর ভালো লাগে। হাসলেই দেখবেন, আপনার বেশ ভাল লাগছে। মানুষের আচরণও বদলে দিতে পারে এই হাসি। হাসি মস্তিষ্ককে উজ্জীবিত করে, মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ায়, মস্তিষ্ককে অধিক তথ্য ধরে রাখতে সহায়তা করে।
হাসি দেয় সামাজিক সুস্থতাঃ দৈনন্দিন জীবনে হাসি চাই-ই চাই। হাসি আমাদের কাজ করার স্পৃহা বাড়িয়ে দেয়। আমাদেরকে এক অপরের কাছাকাছি নিয়ে আসে। দু’জনের মধ্যে স্বল্পতম দূরত্ব হচ্ছে এই হাসি। আমরা যখন এক সঙ্গে হাসি, তখন আমরা একাকার হয়ে যাই। অদেখা সামাজিক বন্ধনে বাঁধা পড়ে যাই। যথেষ্ট প্রয়োজন এই মিলনটা। আর হাসি উপভোগ্য হয় সবচে’ বেশি যখন এটা অন্যদের সাথে ভাগ করে নেয়া হয়।
সামান্য হাসি আপনার সাথে ভাগ করে নেয়ার চেষ্টা করি।

অফিসের বস পিয়নকে একটা ম্যাচবাক্স কিনে আনতে বললেন। পিয়ন দোকান থেকে ম্যাচবাক্স কিনে এনে দিল বসকে। জ্বালাতে গিয়ে বস দেখলেন, একটা কাঠিও জ্বলছে না। বসের রাগত কণ্ঠঃ ‘কী এনেছিস রে বোকা? একটা কাঠিও তো জ্বলছে না!’ পিয়নের উত্তরঃ ‘কী যে বলেন স্যার? প্রত্যেকটা কাঠি আমি নিজে জ্বালিয়ে দেখেই ম্যাচটা এনেছি স্যার।’

একজন বাংলাদেশী, একজন পাকিস্তানী আর একজন ইন্ডিয়ান ওরা তিন বন্ধু সমুদ্র ভ্রমেনে গেছে। সাগরে দুর্ঘটনায় নৌযানটি ডুবে যায় এবং ৩ জনই ভাসতে থাকে। এসময় আলাদিনের চেরাগের দৈত্ত এসে হাজির। দৈত্ত বলল আমি আপনাদের প্রত্যেকের একটি করে ইচ্ছা পুরন করব। প্রথমে ইন্ডিয়ান কে বলল, কি চান? সে বলল আমাকে আমার দেশে পাঠিয়ে দাও। দৈত্ত তাই করল। তারপর পাকিস্তানী কে বলল, কি চান? সে ও বলল আমাকে আমার দেশে পাঠিয়ে দাও। দৈত্ত তাই করল। সর্বশেষ বাংলাদেশী কে বলল, কি চান? সে বলল "এতক্ষন তিনজন মিলে ভাসতেছিলাম, এখন আমি একা হয়ে গেছি। তুমি ওদেরকে আমার কাছে এনে দাও।"

খদ্দের(রেগে গিয়ে) : বেয়ারা, আমার চায়ে মাছি কেন?
বেয়ারা : তাহলে এবার বুঝুন স্যার, মাছিটা পর্যন্ত টের পেয়ে গেছে আমার চা কতটা ফাস্টকেলাস।

মালিক : আচ্ছা, দোকানে যে পঁচা ঘি ছিল সেটা কে কিনেছে?
কর্মচারী : কালাম সাহেব।
মালিক : পঁচা আটা, পঁচা ডিম আর মেয়াদোত্তীর্ণ নকল সেমাই?
কর্মচারী : সেগুলিও কালাম সাহেবই নিয়েছেন।
মালিক : করেছিস কি?
কর্মচারী : কেন! কী হয়েছে?
মালিক : আরে, আজ তো কালাম সাহেবের বাসাতেই আমার দাওয়াত।

কবুতর বিক্রেতা : ভাইজান, এই কবুতরগুলো কিনুন, খুবই প্রভুভক্ত।
ক্রেতা : কী করে বুঝলেন যে এরা প্রভুভক্ত?
বিক্রেতা : আমি যতবার এগুলো বিক্রি করেছি ততবারই আমার কাছে ফিরে এসেছে।

এক বৃষ্টির দিনে মালিক তার কাজের লোককে বলছে---
মালিক : রহিম, বাগানে পানি দিতে যা।
কাজের লোক : হুজুর আজকে তো বৃষ্টি হচ্ছে।
মালিক : বৃষ্টি হলে ছাতা নিয়ে যা!

এক ভদ্রলোক ঝরনার পানিতে গোসল করতে গেছেন। সেখানে প্রায়ই কাপড় চুরি হয় তাই তিনি পোশাক থুলে বুদ্ধি করে তার উপর একটি কাগজে লিখে রাখলেন "আমি বিশ্ব হেভিওয়েট মুষ্টিযোদ্ধা"। গোসল সেরে ফিরে এসে উনি দেখলেন ওনার কাপড় নেই তবে একটা ছোট্ট কাগজে লেখা " আমি দৌড়ে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান"।

১ম বন্ধু : বলতো একজন রাজনীতিবিদ আর একজন ডাকাতের পার্থক্য কি?
২য় বন্ধু : খুবই সহজ, ডাকাত, ডাকাতি করে জেলে যায় আর রাজনীতিবিদ জেল থেকে এসে ডাকাতি শুরু করে।

রেলওয়েতে চাকুরির ইন্টারভিউ হচ্ছে। একটি স্মার্ট ছেলেকে সকলের পছন্দ হলো। এবার চেয়ারম্যান সাহেব তাকে একটু বাজিয়ে নিতে চাইলেন।
হঠাৎ যদি দেখো দ্রুত গতিতে একটা ট্রেন আসছে অথচ রেল-লাইন ভাঙ্গা। ট্রেনটা থামানো দরকার। তখন কি করবে তুমি?
:লাল নিশান উড়াবো।
:যদি রাত হয়?
:লাল আলো দেখাবো।
:লাল আলো যদি না থাকে?
:তাহলে আমার ছোট ভাইকে ডাকবো।
:তোমার ছোট ভাই এসে কি করবে?
:কিছু করবে না, ওর অনেক দিনের শখ একটা ট্রেন অ্যাক্সিডেন্ট দেখার।

চেয়ারম্যান : আমি যদি এবার চেয়ারম্যান হতে পারি তাহলে এই এলাকায় একটি ব্রিজ করে দিব।
জনৈক ব্যাক্তি : এই গ্রামে তো কোনো খাল নেই, আপনি ব্রিজ করবেন কিভাবে?
চেয়ারম্যান: (ভুল বুঝতে পেরে) প্রথমে খাল কাটবো তারপর ব্রিজ করব।

পথচারী : এই মিথ্যুক তুমিতো অন্ধ নও তাহলে অন্ধ সেজে ভিক্ষা করছো কেন?
ভিক্ষুক : ঠিক ধরছেন স্যার, যে অন্ধ সে আজ ছুটিতে গেছে, তার জায়গায় আমার ডিউটি পড়ছে, আমি সেই বোবা ফকির।

দর্শক : প্রদর্শনীতে আপনার আঁকা ছবি দেখলাম, শুধু আপনার আঁকা ছবিরই প্রশংসা করতে পারি।
শিল্পী : কেন অন্যের আঁকা ছবি বুঝি একেবারেই ভাল হয়নি?
দর্শক : না ঠিক তা নয়, আসলে অন্যদের আঁকা ছবিগুলোর সামনে এতো ভিড় ছিল যে ওগুলো দেখার সুযোগই পাইনি।

ট্রাফিক : আপনার ড্রাইভিং লাইসেন্স দেখি?
ড্রাইভার : কিন্তু স্যার, আমিতো খুব সাবধানে চালাচ্ছি, বেআইনী কিছুতো করিনি।
ট্রাফিক : সেজন্যইতো সন্দেহ হচ্ছে!

দুই বন্ধু সুন্দর বনে বেড়াতে গেল। হঠাৎ একটা বাঘ তাদের সামনে এসে হাজির হলো।
১ম বন্ধু বাঘের চোখে একটা ঢিল মেরে দিল একটা দৌড় এবং ২য় বন্ধুকে বলল দোস্ত, দৌড়ে পালা, তাড়াতাড়ি।
২য় বন্ধু : আমি পালাবো কেন? আমি কি বাঘের চোখে ঢিল মেরেছি নাকি? তুই বাঘের চোখে ঢিল মেরেছিস, তুই-ই দৌড়ে পালা।

একদিন ফালুদা দোকানে গিয়েছেন তেল কিনতে। তেল কিনে ফালুদা রাগে দোকানদারকে বললেন-
ফালুদা : আরে ভাই, তেলের সঙ্গে আমার ফ্রি উপহার কই?
দোকানদার : রাগছেন কেন? তেলের সঙ্গে কোম্পানীতো কোনো উপহার দেয়নি। আমি উপহার বানিয়ে দেব নাকি?
ফালুদা : আরে মশাই, আমাকে বোকা বানাচ্ছেন, না? আমি কি মূর্খ নাকি যে পড়তে পারি না! তেলের বোতলের গায়েই তো লেখা আছে, কোলেস্টেরল ফ্রি! কই, সেটা তো দিচ্ছেন না।

শিক্ষক : কিরে শুভ, তোর আর কাজলের গরুর রচনা হুবহু এক রকম হলো কী করে?
শুভ : স্যার আমরা দুজনে একই গরু দেখে লিখেছি কিনা, তাই।

১ম ভিক্ষুক : এই মিয়া তুমি না আগে স্টেশনে ভিক্ষা করতা তা এইখানে আইছো ক্যান?
২য় ভিক্ষুক : ঐ জায়গাটা মেয়ের জামাইরে যৌতুক দিছি তাই।

সরকারী কলেজের হোস্টেলের ওয়েটিং রুমে দুজন অভিভাবকের আলাপ ক্রমে ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠে।
একজন বলেন, আমার ছেলে এমন কঠিন ইংরেজিতে চিঠি লেখে যে তার জন্য ডিকশনারী দেখতে হয়।
অন্যজন বলেন, তবু তো আপনি ডিকশনারী দেখেই রেহাই পান, আমার ছেলের চিঠি পেলে আমাকে ব্যাংকের পাশ বই দেখতে হয়।

এক
দুই ভদ্রলোক ট্রেনের টয়লেটের দরজায় মুখোমুখি ।
প্রথম ব্যক্তি : আপনি আগে সেরে আসুন ।
দ্বিতীয় ব্যক্তি : নাহ্ আগে আপনি সেরে আসুন ।
প্রথম ব্যক্তি : নাহ্ আপনি আগে সেরে আসুন ।
দ্বিতীয় ব্যক্তি : নাহ্ আপনি আগে সেরে আসুন ।
আরও দুচারবার আপনি আগে আপনি আগে করতে করতে....
প্রথম ব্যক্তি : আমি পেন্টের মধ্যে সেরে ফেলেছি.. ..... প্লিজ আপনিই যান...
দ্বিতীয় ব্যক্তি : roll

১১ টা বাচ্চা হবার পর স্ত্রী আবার গর্ভবতী !
স্ত্রীঃ আমাকে মেরে ফেলতে চাও না-কি ?
স্বামীঃ না, তোমার বাবাকে কথা দিয়েছিলাম "তোমাকে কখনো খালি পেটে রাখবো না "!!