ধাঁধা সমগ্র অধ্যায় ০৯
০০১. হাত নেই পা নেই তবু সে চলে অনাহরে মরে মানুষ এর অভাব হলে। উত্তরঃ টাকা। ০০২. শীত কালে যার নেইকো মান গ্রীষ্ম কালে পায় সু-সম্মান। উত্তরঃ পাখা। ০০৩. জন্মে ছিল ফর্সা সাদা কাজের জন্য কালো এক ডুব খায় এক গাদা মাছ নামটি তাহার বল। উত্তরঃ জাল। ০০৪. কেমন স্বভাব তোর এ কেমন ধারা রাত্রে থাকিলে শুয়ে দিনে র’লি খাড়া। উত্তরঃ মাদুর। ০০৫. বর্ষাকালে তিন অক্ষরে আয়েশ করে খায় কাটলে মাথা সুন্দরীদের হাতে উঠে যায়। উত্তরঃ খিচুড়ি। ০০৬. এক দাঁড়া, বারো পা বলো কার আছে বাস করে জলে আর ডিম পাড়ে গাছে। উত্তরঃ চিংড়ি। ০০৭. চলতে চলতে খসলো শির মাথা কাটলে চললো ফির। উত্তরঃ পেন্সিল। ০০৮. গাছ নেই, শুধু পাতা মুখ নেই, কত কথা জীবন সঙ্গী করো যদিও পাও তার দেখা। উত্তরঃ বই। ০০৯. হাত নেই পা নেই নেইকো আকার জীবন ধারণে এর জুড়ি মেলা ভার উত্তরঃ। ০১০. জলে থাকে তবু মাছ নয় মাছ বলে বাজারে বিক্রি হয়। উত্তরঃ চিংড়িমাছ। ০১১. শৈশবে সে বস্ত্রধারী যৌবনে উলঙ্গ বৃদ্ধকালে দাড়ির জটা মাঝখানে সুরঙ্গ। উত্তরঃ বাঁশ। ০১২. ঘর সে এমন নেই দুয়ার মাটি চাপা ছাদের পর নিঃশব্দে মানুষ বাস যায়না আলো, নেই বাতাস। উত্তরঃ কবর। ০১৩. সন্ধায় জন্মায় প্রভাতেই মৃত মাথারে উপরে সে বিরাজমান যেন মনিকণা আহা শুভ্র বরণ চলে এক গতি পথে বল কোন জন। উত্তরঃ। ০১৪. তিন অক্ষরের এমন দেশ পেট কাটলে খাই যে বেশ। উত্তরঃ আসাম। ০১৫. সাজালে সাজে বাজালে বাজে রান্নায়ও সে কাজের। বলো কি সে? উত্তরঃ মাটির হাঁড়ি। ০১৬. চোখ বড়, দীর্ঘ কেশ একটা দাঁড়া, শক্ত বেশ জলের পোকা বলতো কে কদর তার বিদেশে। উত্তরঃ গলদা চিংড়ি। ০১৭. শৈশবে কেলে পানা যৌবনে লাল অবশেষে সাদা রং কার এমন হাল। উত্তরঃ কয়লা। ০১৮. এক চাকার এমন চক্কর ভাঙলে ফুঁড়ে ছপ্পরা। উত্তরঃ টাকা। ০১৯. নাকের ডগায় পৈতে আটকান চৈতনে মার টান গলায় ধরে দাও পটকান ঘুরতে থাকে ঘ্যানের ঘ্যান। উত্তরঃ লাট্টু। ০২০. বারো মাসের কচি মেয়ে তেরো মাসে পড়ে ডাইনে বাঁয়ে গন্ডা গন্ডা ছেলে প্রসব করে। উত্তরঃ কলা গাছ।
|