এপেক, জি-৭৭, সিরডাপ, ডি-৮, জি-৮
কাজের সহযোগিতা বৃদ্ধি।এপেক (APEC) :
** APEC-এর পূর্ণরূপ : Asia-Pacific Economic Co-operation
** APEC প্রতিষ্ঠিত হয় : ৬ নভেম্বর ১৯৮৯।
** APEC-এর সদর দপ্তর অবসি'ত : সিঙ্গাপুর সিটি, সিঙ্গাপুর।
** APEC-এর উদ্যোক্তা : অষ্ট্রেলিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী বব হক।
** APEC-এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য : সদস্য দেশগুলোর মধ্যে পারস্পরিক বাণিজ্যিক সুবিধা দিয়ে শুষ্কমুক্ত বাণিজ্যের এক বিশাল এলাকা গড়ে তোলা।
** APEC-এর ২২তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় : সিঙ্গাপুরে (১৪-১৫ নভেম্বর ২০০৯)।
** APEC-এর সদস্য সংখ্যা : ২১টি। চীন, হংকং, অষ্ট্রেলিয়া, ব্রুনাই, কানাডা, চিলি, ইন্দোনেশিয়া, জাপান, মালয়েশিয়া, মেক্সিকো, নিউজিল্যান্ড, পাপুয়া নিউগিনি, ফিলিপাইন, সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, থাইল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ভিয়েতনাম ও পেরু।
** APEC-এর প্রথম শীর্ষ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয় : অষ্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরায় (৬-৭ নভেম্বর ১৯৮৯)।
** APEC এর নির্বাহী পরিচালক : দাতু মোহাম্মদ নুর ইয়াকুব, মালয়েশিয়া (১ জানুয়ারি ২০১০-বর্তমান)।
** APEC-এর পরবর্তী সম্মেলনগুলো অনুষ্ঠিত হয় : ১০-১৪ নভেম্বর ২০১০, ইয়োকাহামা, জাপান।
জি-৭৭ (G-77) :
** G-77 এর পূর্ণরূপ : Group of 77.
** জি -৭৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় : ১৫ জুন ১৯৬৪।
** জি -৭৭ এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা : ১৩০।
** জি -৭৭ এর সর্বশেষ শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় : ১৫-১৬ জুন ২০০৫, কাতারের দোহায়।
** জি -৭৭ গঠনের উদ্দেশ্য : তৃতীয় বিশ্বের তথা উন্নয়নশীল দেশগুলোর অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক স্বার্থ রক্ষা করা।
** জি -৭৭ এর সদর দপ্তর অবসি'ত : এর কোন সাংগঠনিক কাঠামো বা সদর দপ্তর নেই।
** জি -৭৭ ত্যাগকারী দেশ : নিউজিল্যান্ড (১৯৭৩), মেক্সিকো (১৯৯৪), দ. কোরিয়া (১৯৯৬), পালাউ (২০০৪), মাল্টা (২০০৪), সাইপ্রাস (২০০৪) ও রোমানিয়া (২০০৭)।
** বাংলাদেশ কোন মেয়াদে এ-৭৭-এর চেয়ারম্যান ছিল : ১৯৮২-৮৩
সিরডাপ (CIRDAP) :
** CIRDAP-এর পূর্ণরূপ : Centre on Integrated Rural Development for Asia and the Pacific.
** CIRDAP গঠিত হয় : ৬ জুলাই ১৯৭৯।
** CIRDAP -এর সদর দপ্তর : ঢাকা ( সুপ্রিম কোর্টের সম্মুখে চামেলী হাউসে)।
** CIRDAP প্রতিষ্ঠার উদ্যোক্তা : খাদ্য ও কৃষি সংস্থা।
** CIRDAP -এর সদস্য সংখ্যা : ১৪টি। বাংলাদেশ, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, শ্রীলংকা, নেপাল, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন, পাকিস্থান, আফগানিস্থান, ইরান, লাওস, মালয়েশিয়া ও মিয়ানমার।
** CIRDAP এর উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য : এশিয়া ও প্রশান- মহাসাগরীয় অঞ্চলের পল্লীর জনগণের দারিদ্র্য বিমোচন ও ভাগ্যোন্নয়ন।
** সিরডাপের মন্ত্রী পর্যায়ের প্রথম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় : ১৯৮৭ সাল (দ্বিতীয় সম্মেলন ২৪-২৮ জানুয়ারি ২০১০, ঢাকা)।
D-8 (ডি-৮) :
** D- 8 ( Developing -8) গঠিত হয় : ১৫ জুন ১৯৯৭।
** ডি -৮-এর প্রথম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় : ১৯৯৭ সালে তুরস্কে।
** ডি -৮ এর সদর দপ্তর : ইস্তাম্বুল, তুরস্ক।
** ডি -৮ এর সদস্য দেশ : ৮টি। তুরস্ক, ইরান, পাকিস্থান, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, মালয়েশিয়া ও নাইজেরিয়া।
** ডি -৮ জোটের প্রস-াবক : তুরস্কের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাসুদ আসতামাস।
** ডি -৮ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য : সদস্য দেশগুলোর জনগণের শানি-, সংলাপ, সহযোগিতা, ন্যায়বিচার, গণতন্ত্র ও সমতার ভিত্তিতে পারস্পরিক উন্নয়ন সাধন।
** ডি -৮-এর শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় : ২ বছর অন্তর।
** ডি -৮-এর সপ্তম শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় : ৮ জুলাই ২০১০; আবুজা, নাইজেরিয়া।
** ডি -৮ -এর বর্তমান চেয়ারম্যান : নাইজেরিয়ার প্রেসিডেন্ট গুডলাক জোনাথন (৮ জুলাই ২০১০-বর্তমান)।
G – 8 (জি-৮) :
** G – 8 (Group of 8) : বিশ্বের শিল্পোন্নত ৮টি দেশের সরকার বা রাষ্ট্রপ্রধানের জোট।
** জি-৮ প্রতিষ্ঠিত হয় : ১৫ নভেম্বর ১৯৭৫।
** জি -৮-এর প্রতিষ্ঠাকালীন নাম : এ-৬
** জি- ৮ এর একমাত্র এশীয় দেশের নাম : জাপান।
** জি- ৮ এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য সংখ্যা : ৬; যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, ইতালি ও জাপান।
** জি- ৮ এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা : ৮; কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, ফ্রান্স, জার্মানি, যুক্তরাজ্য, ইতালি, জাপান ও রাশিয়া।
** জি -৮-এর ৩৬তম শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় : ২৫-২৭ জুন, ২০১০; মুসকোকা, অন্টারিও (কানাডা)।
** জি- ৮+ ৫ : জি-৮ এর সদস্য দেশসহ ব্রাজিল, চীন, ভারত, মেক্সিকো ও দক্ষিণ আফ্রিকা নিয়ে গঠিত গ্রুপ।
** জি- ৮ এর লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য : সদস্য দেশগুলোর পারস্পারিক অর্থনৈতিক সহযোগিতা।
** জি- ৮ এর সর্বশেষ সদস্য : রাশিয়া (যোগদান ১৫ মে ১৯৯৮)।
** জি -৮-এর বর্তমান চেয়ারম্যান : ষ্টিফেন হার্পার, কানাডা (১ জানুয়ারি ২০১০-বর্তমান)
** জি -৭ : রাশিয়া ব্যতীত শিল্পোন্নত অন্য